পাতা:গৃহদাহ - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/২৩৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গহীদাহ ఫినిసి কেমন যেন ভয় ভয় করিতেছিল, এই শেষের কথাটাই সে যথাৰ্থই ভীত হইয়া বলিয়া উঠিল, তুমি এ-সব কথা তুলিছ কেন ? উঠে ব’স না । যাতে আমরা এখনি বার হয়ে পড়তে পারি, তার উদ্যোগ করে দাও না । তাহার আশংকাও উত্তেজনা লক্ষ্য করিয়াও সরেশ কোন উত্তর দিল না । ষে বাদ্ধা খাটি ঠেস দিয়া ঝিমাইতেছিল, সে সজাগ হইয়া জিজ্ঞাসা করিল, বাবা এখন ঘরের মধ্যে যাবেন, না আলোটা বাইরে এনে দেবে-তাহারও কোন জবাব দিল না । মনে হইতে লাগিল, সহসা যেন সে তন্দ্রাচ্ছন্ন হইয়া পড়িয়াছে । উদ্বিগ্ন অচলা তাহার পাব প্রশ্নের পনরাবত্তি করিতে যাইতেছিল, সমরেশ চোখ মেলিয়া অত্যন্ত সহজভাবে DDDSDLL DBBD SDDDB BDBB YDD DBD DB BBBS DBD BBLB বসেছি।--অামার বাঁচবার বোধ করি আর কোন সম্পভবনাই নেই । প্ৰত্যুত্তরে শখ একটা অস্ফুট, অব্যক্ত কণ্ঠস্বর অচলার গলা হইতে বাহির হইয়া আসিল, তার পরেই সে মতির মত নিসপিলদ হইয়া বসিয়া রহিল । সমরেশ বলিতে লাগিল, আগে থেকেই আমি উইল করে রেখেছি বটে, কিন্তু কেউ যদি মনে করে, আমি ইচ্ছে করে। মরচি, সে অন্যায়, সে মিথ্যে- সে আমার মরার বেশী ব্যথা হবে । আমি সতকাতার এতটুকু যেটি করিনি, কিন্তু কাজে লাগল না । যদি কখনো তোমাকে কেউ জিজ্ঞাসা করে, তাদের তুমি এই কথাটা ব’লো যে, সংসারে আরও পাঁচজনের যেমন মাতৃত্যু হয়, তাঁরাও মাতৃত্যু তেমনি হয়েছে,-মরণকে কেবল এড়াতে পারেন নি বলেই মরেছেন, নইলে মরবার ইচ্ছে তাঁর ছিল না । মরণের মধ্যে BD DD BBDSBz DDBDD DBDS g BuLDL DBLLDBS BD DDD 乙弯颈目 অচলা কিছই বলিল না। কথা কহিবার শক্তি যে তাহার শকাইয়া গিয়াছিল, এ কথা সেই প্রায়ান্ধকারের মধ্যে তাহার ভয়াত মাখের প্রতি চাহিয়া সমরেশ ধরিতে পারিল না। ক্ষণকাল আপনাকে সে সংবরণ করিয়া পনরায় বলিতে লাগিল, আমি না এসে থাকতে পারিনে বলেই তোমাকে লকিয়ে সেদিন ভোরবেলায় পালিয়ে এসেছিলাম । এসে দেখি, গ্রাম প্রায় শান্য । এ বাড়িতে একটা চাকর মরেছে এবং তার কোন গতি না করেই বাড়িসদ্ধ সবাই পালাতে উদ্যত হয়েছে । তাদের নিরস্তু করতে পারলাম না বটে, কিন্তু মড়াটার একটা উপায় হ’ল । ফিরে এসে ভাবলাম, আমিও বাড়ি চলে যাই ; কিন্তু দ্বপারবেলা মামদপর থেকে একটা ছেলে কাঁদতে uDLL LkB YDDBDS S DY DLLL KD BBE 0 DL BuBL BBDLDLD BBD DOY LgD DBB DBBSS OTBLD uBBB DBD DBLBBSDD DBDDBDBDDg KK DDSDiBB DD দভাগ্য এমনি যে, এক্কার চাকায় বড়ো আঙলের পিছনটা যে ঘষে গিয়েছিল, সেটা কেবল চোখে পড়ল। হাতের রক্ত ধতে গিয়ে । তাড়াতাড়ি ফিরে এসে যা করবার সমস্তই করলাম, বাড়ি যাবার উপায় থাকলে আমি চলেই যে তুম, কিছতেই থাকতুম না, কিন্তু কোন উপায় করতে পারলাম না । কাল রাত্রে অরবোধ হ’ল-এ যে কিসের জয় সে যখন বন্ধতে আর বাকী রইল না, তখন অনেক কম্পেট, অনেক চেন্টার একটা