গহীদাহ তোমাদের দ’জনেরই থাকবে । বলিয়া মদ হাসিতে লাগিলেন । দজনের চোখাচৌখি হইল, এবং চক্ষের পলকে উভয়েই আরক্তমমখে মাথা হোেট করিয়া ফেলিল । পেয়ালা-দাই কোকো নিঃশেষ করিয়া কেদারবাবর একখানা জরীরী চিঠি লেখার, কথা স্মরণ হইল। অবিলম্বে উঠিয়া দাঁড়াইয়া কহিলেন, আজ তোমার খাওয়ার ভারী কম্পট হ’ল সরেশ, কাল দীপারবেলা এখানে খাবে বলিয়া নিমন্ত্ৰণ করিয়া পশ্চিম দিকের দরজা খালিয়া তাঁহার নিজের ঘরে চলিয়া গেলেন । খোলা দরজা দিয়া অস্তোন্মখ সহযোির এক ঝলক রাঙ্গা আলো সরেশের মাখের উপর অ্যাসিয়া পড়িল । সে ঘাড় ফিরাইয়া দেখিতে পাইল, অচলা তা হার প্রতি BDBDB uBBD DBDBDYYeLOBB BBB DBBDDB DBB DDSDBDB DBD DDDD BDuD শব্দ ছাড়া সমস্ত ঘরটা নিস্তব্ধ হইয়া রহিল । অষ্টম পরিচ্ছেদ ঘরে নীরবতা ভঙ্গ করিল সমরেশ, কহিল হঠাৎ আচ্ছা একটা কাণ্ড করে বসলাম । অচলা কথা কহিল না। সমরেশ পােনরায় কহিল আপনার নিশ্চয়ই আমাকে একটা রাক্ষস বলে মনে হচ্ছে । একলা বসে থাকতে বোধ করি আপনার সাহস হচ্ছে না, না ? বলিয়া DDDD DDD DDBB DBBB S BBB LDEDBDBL BDi DDBDB BDDS BB BDBB দেখিতে পাইত, সরেশের ওই একান্ত চেন্টায় নিম্ৰফল হাসিটা শােধ, তাহার নিজের মখখানাকেই বারংবার অপমানিত করিয়া লক্ষ জায় বিকৃত হইয়া উঠিতেছে । আবার সমস্ত ঘরটা নিস্তব্ধ হইয়া রহিল, এবং সেই দেওয়ালের গায়ে ঘড়িটাই শািন্ধ খটখট করিয়া স্তব্ধতার পরিমাণ করিতে লাগিল । কিছপক্ষণ এই কঠিন নীরবতা" যখন একেবারেই অসহ্য হইয়া উঠিল, তখন সরেশ তাহার সমস্ত দেহটাকে ঋজ এবং শক্ত করিয়া কহিল, দেখােন যা হয়ে গেছে, তার পরে আমাদের মধ্যে চক্ষলন্তজার স্থান নেই। বেলা গেল -আমি এবার যাব । কিন্তু তার আগে গোটা-দাই কথার জবাব শনে যেতে চাই, দেবেন ? অচলা মািখ তুলিল। তাহার চোখ-দটি ব্যথায় ভরা। কহিল, বলন । সরেশ ক্ষণকাল স্থির থাকিয়া বলিল, আপনার বাবার দেনাটিা পরিশোধ করে। দিতে কাল-পরশ একবার আসব, কিন্তু আপনার সঙ্গে দেখা হবার প্রয়োজন নেই। আমি জানতে চাই, আমাদের দ’জনের সম্পবন্ধে তাঁর অভিপ্রায় কি আপনি জানেন ? অচলা কহিল, আমাকে তিনি সপশিষ্ট করে কিছুক্ষই বলেন না । সমরেশ বলিল, আমাকেও না । তবনও বিশবাস, তিনি আমাকেই-কিন্তু আপনি बाष कन्न ब्राक्षी श्वन ना ?
