সপ্তদশ পরিচ্ছেদ আপনাকে সংবরণ করিয়া মহিম ঘরে ঢুকিয়া একখানা চৌকি টানিয়া লইয়া “উপবেশন করিল। মানব-চিত্ত যে অবস্থায় সবাপেক্ষা অসত্তেকাচে ও অবলীলাক্রমে মিথ্যা উদ্ভাবন করিতে পারে, সরেশের তখন সেই অবস্থা । সে চট করিয়া হাত দিয়া চোখ মছিয়া ফেলিল; সলঙ্গজ হাস্যে উদারভাবে স্বীকার করিল যে, সে বাস্তবিকই ভারী দিবলৈ হইয়া পড়িতেছে। কিন্তু মহিম সে জন্য কিছমাত্র উদ্বেগ প্রকাশ করিল না, এমন কি তাহার হেতু পর্যন্ত জিজ্ঞাসা করিল না। সমরেশ তখন নিজেই নিজের কৈফিয়ত দিতে লাগিল। কহিল, যিনি যাই বলন মহিম, এ আমি জোর করে বলতে পারি যে, এদের চোখে জল দেখলে কোথা থেকে যেন নিজের চোখেও জল এসে পড়ে-কিছতে সামলানো যায় না । আমি না গিয়ে পড়লে কেদারবাব ত এ যাত্রা কিছতেই বাঁচতেন না, কিন্তু বড়ো আচ্ছা! বদমেজাজী লোক হে মহিম, একটিমাত্র মেয়ে, তবও তাকে খবর দিতে দিলে না । বিয়ের দিন থেকে সেই যে ভদ্রলোক চটে আছে, সে চটা আর জোড়া লাগল না । বললাম, যা হবার, সে তা হয়েই গেছে - মহিম জিজ্ঞাসা করিল, চা পেয়েছ ত হে ? BBOBB DBDD DDBDS DBBS D BBD S DDD DBB BB TSB DDDDB পেলে কাের চক্ষে না জল আসে বল ? পরিষমানষেই সব সময় সইতে পারে না, এ ত সন্ত্রীলোক । মহিম বলিল, তা বটে। রাত্রে শোবার কোন ব্যাঘাত হয়নি। সরেশ, বেশ ঘািমতে পেরেছিলে ? নতুন জায়গা সমরেশ তাড়াতাড়ি কহিল, না, নতুন জায়গায় আমার ঘামের কোন লাটি হয়নি -একপাশেই রাত কেটে গেছে। আচ্ছা, মহিম, কেদারবাব তাঁর অসখের খবর তোমাদের একেবারেই দিলেন না, এ কি আশ্চর্য ব্যাপার দেখ দেখি । মহিম একান্ত সহজভাবে কহিল, আশ্চৰ্য বৈ কি ! বলিয়াই একটুখানি হাসিয়া কহিল, হাতমাখ ধয়ে একটু। চটপট সেরে নাও ভাই, আমাকে আবার ঘন্টা-খানেকের মধ্যেই বেরতে হবে। এখনও আমার সকালের কাজকমই সারা হয়নি । সমরেশ তাহার পস্তকের প্রতি মনোনিবেশ করিয়া কহিল, গলপােটা বেশ লাগছেএটা শেষ করে ফেলি । তাই কর । আমি ঘাটা-দায়ের মধ্যে ফিরে আসছি, বলিয়া মহিম উঠিয়া চলিয়া গেল । সে পিছন ফিরিবামাত্রই সমরেশ চোখ তুলিয়া চাহিল। মনে হইল, কোন অদশ্য হন্ত এক মহত্যের মধ্যে আগাগোড়া মথখানার উপরে যেন এক পোঁচ লতাজার भक्रान्जिन भाथाइँझा विद्माgछ ।
