SSC) গৃহশ্ৰী করিয়া থাকিত, তাহা মনে পড়িয়া মাতার চক্ষের জল দিনরাত পড়িতে লাগিল। যাহা কিছু লোক সখা করিয়া পরে বা খাদ্য, গৃহস্ত তাঙ্গার সকলগুলি হইতে বাড়ীটী রক্ষা কবিয়া উহাকে সর্বত্যাগী যোগার মত দান্ড করাইযা বাখেন। কিন্তু প্ৰকৃতি শুধু ক্ষেত্রের শস্য দিযা পালন করেন না, -তিনি চক্ষুর আনন্দের জন্য শত শত ফুল ও তৃণপল্লব সাজাইম বাখিয়াছেন । পৃথিবীর প্রতি কোণে বাহুল্য আছে ; এই বাহুল্যের আনন্দ মাসুখে-1 মন সরস করিয়া রাখে। শুধু যাঠী চাই, তাহা পাইস ক্ষুধাব সমস্যা অন্ন-জল। ও শুইবার সময় বিছানা পাইয়া জীবনটি খাড়া থাকে মাত্ৰী,-কিন্তু মানুষ আনন্দ চায়, নাতন কিছুক্ত চায়, এই অতি <িত্ৰ জিনিসগুলি পাইবার চেষ্টা : ঠা সে শ্রমকে শ্রম সঙ্গান করে না । সমস্ত অতিরিক্ত জিনিস ঠেকাঠিয়া রাখিলে| সে গৃতের উদ্যানে স্কুল ও কািটবে না, তাঙ্গাব। কুঞ্জে কোকিলাও ডাকিবে না । BBDJYBDBJJSLDDB BD DBSLBDDSB D BDJD DBLSS JBYS SDDD0DD জন্য অতিরিক্ত কিছু খবচ না দিলে, স্কুলে'ব লাইব্রেরীতে ছেলেকে বাজে ব? পড়িবার চাদ না দিলে, বাড়তে, দু’একটা সুগন্ধি তৈলের শিশি ও সাবধানের বাক্স না থাকলে,—সে গুচ্চ কখনই পূর্ণতা পাইতে পারে না । এখন কথা এই যে, স্বামী যদি রূপণ হন, তবে স্ত্রীর কি করা কীৰ্ত্তব্য ? পূৰ্ব্বেষ্ঠা বলিয়াছি, স্ত্রী বিবক্ত বা ক্রুদ্ধ হইয়া স্বামীকে বাধা দিলে সংসারে নিত্য নিত্যই কলঙ্গে বা সৃষ্টি হইতে পালে । চণ্ডীর নিকট ভক্তের প্রার্থনা এই-- “ভাৰ্য্যাং মনোরমাং দেহি চিত্তবৃতানুসারিণীম”—এখানে সুন্দরী স্ত্রীর জন্য কামনা নাই-তিনি যেন আমার মনে প্রীতি জাগাইতে পারেন, আমার মনের ভাব যেরূপ, তাহার প্রবৃত্তি যেন তদন্তকূল হয়, এই প্রার্থনা । সুতরাং কৃপণ স্বামীর স্ত্রীকে কাপণ্যে দীক্ষিত হইতে হইবে-সংসারের সুখ ও শান্ত্রি যাহাতে থাকে,-তজ্জন্য র্তাহাকে সর্বতোভাবে চেষ্টা করিতে হইবে, স্বামীর প্রতিকুল আচরণ করিয়া তিনি তাহা কখনও করিতে পরিবেন না।
