গৃহশ্ৰী Sobro ওল-গাছগুলি নিস্তেজ হইয়া ক্ৰমে মারা যায় এবং চৈত্র বৈশাখ মাসে আবার নূতন গাছ বাহির হয় ; ওলের গোড়ায় যাহাতে জল না জমে, সেই দিকে দৃষ্টি রাখা উচিত। নিম্ন-স্যাতসেতে জমীতে ওল জন্মিলে সেই ওলে ছিবড়া হয় এবং তাহাতে মুখ কুটকুট করে। চিচিঙ্গা। :-লতা গাছ, সুতরাং মাচায় তুলিয়া দেওয়া হয়। মাচার নিম্নে ৩৪ হাত আন্তর মাদা করিয়া চৈত্রের শেষ হইতে আষাঢ় মাসের প্রথম পৰ্য্যন্ত বীজ বপন করা যাইতে পারে। আগে পুতিলে বর্ষাকালে ফল ধবে, নতুবা আশ্বিনে ফল ধরে । এক প্রকার তিক্ত চিচিঙ্গা ‘আছে, তাহার গাছ ক্ষেত্রে জন্মিলে তুলিয়া ফেলা উচিত এবং বিশ্বাসী লোকের নিকট হইতে বীজ সংগ্ৰহ করা কীৰ্ত্তব্য ; নতুবা তিক্ত বীজ नां9iश्श cकान श्व्न नोंके । পালন বিক্রিা :-বাঙ্গালাস সাধারণতঃ দুই প্ৰকাশ দিগঙ্গা হাইদ্রা থাকে-ভুই-ঝিঙ্গা ও পালা-ঝিঙ্গা । ভুই-ঝিঙ্গার গাছ বেশী লম্বা হয় না, তাই অনায়াসে মাটিতে লতাইয়া থাকে । কিন্তু পালা ঝিঙ্গার গাছ অধিক দীর্ঘ হয় বলিয়া উহাদিগকে মাচায় তুলিয়া দিতে হয়। বৈশাখ মাসের মধ্যেই পালা ঝিঙ্গা বপন করা উচিত । মাচার নিম্নে ৪৫ হাত অন্তর মাদা করিয়া প্ৰত্যেক মাদায় ৪ ৫ টা বীজ বপন করিতে হয় । মধ্যে মধ্যে জল দেওয়া দরকার। পালা-ঝিঙ্গার ফল খুব লম্বা হয়। পুষ্করিণীর ধারে গাছ পুতিয়া জলের উপরে মাচা করিয়া দিলে গাছ খুব তেজাল হয এবং তাহাতে ফলও অধিক ধরে। এক প্ৰকার ঝিঙ্গা অতিশয় তিক্ত, সেই জন্য বিশ্বাসী লোকের নিকট হইতে বীজ সংগ্ৰহ করা ভাল । ভূভাগ :-ভুট্টা বারমাসই জন্মিয় থাকে। বাঙ্গালায় ভুট্টা-চাষের প্ৰচলন নাই। ইহা অতিশয় পুষ্টিকর এবং মুখরোচক । বাগানে কতক'श्रुव् िव्कक्षेशी द्रांशी ख्छ ।
