পাতা:গৃহশ্রী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৭৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

१jश्5ी \ 2 মারিতেছে, তাহাদিগকে তোমারই অজ্ঞান সন্তান বলিয়া মাপ করিবে”, সেই শিক্ষাও বালক মাতার করুণ দৃষ্টি ও ক্ষমা পূর্ণ ব্যবহার ইহঁতে প্ৰথম শিখিতে পারে । মাতা শিশুর ইত কাল ও পরকালের একান্নভূক্ত পরিবার আজকালকার সভ্যতাস একান্নাভুক্ত পরিবারের আদর্শ ভাঙ্গিতে বসিয়াছে, উহা টলটলায়মান । কিন্তু প্ৰাঙ্গী সহজ, গড় শক্তি । আমাদেব একান্নভুক্ত পরিবার এই সমাজের অনেক অভাব পূৰণ করিয়া থাকে । বিচ্ছিন্ন হই যা পড়িলে আমাদের সেই অভাব মিটিবে কসে ? ধরুন, ৫০২ টাকা বেতনের এক কেরাণী বৃহৎ পবিবারের দাস ঠাইতে আত্মরক্ষা করিবার সঙ্কল্প করিয়া স্ত্রী-পুল লইলা স্বতন্ত্র হইয়া পড়িল । তাতার স্ত্রী অসুস্থ কিংবা অসমর্থ চাইলে তাহাকে রাঁধুনী বাখিতে হইবে, ছেলেদিগকে দেখিবার জন্য ও পীড়িতার সেবা-শুশক্ষাবি জঙ্গ লোক রাখা (ፊ! C¥Uጫ% ”Tሻ{ê፡ চাই । এরূপ বিপদ তাহাব বৎসবে একবার দুইবার নাহে, বহুবার আসিবে,- কারণ, বাঙ্গালী গৃহস্থের ঘবে অসুখ-বিসুখ, ত লাগিযাই রহিসছে। এরূপ অবস্থায় তাতার আয় দাস-দাসী ও রাধুনীব বেতন দিতেই কুলাইবে না। তা ছাড়া সংসারেল যাবতীয় খরচ ও ডাক্তাবের ফি ও ঔষধের দাম ইত্যাদি সে কি করিয়া কুলাইবে ? বিলাতে স্ত্রী-পুত্ৰ লইয়া লোকে ভিন্ন হইয়া থাকে, সেখানে বড় বড়