পাতা:গৃহশ্রী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৯৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

bም(፩ গহশ্ৰী উক্ত ভাবের আরাধনা করিবে । ছেলেরা বলিবেন, “আমাদের আজ সুমতি হউক, আমরা আজ ভাল হইব। ভাল হইবার শক্তি আমাদিগকে দিযছ, আমরা কেন মন্দ পথে চলিব ? আমরা নিজেরা চলিতে জানি না । ঙ্গে জগৎপিতা ! তুমি আমাদিগকে হাত ধরিয়া সুপথে লইয়া যাও।” গৃহিণীর প্রধান কৰ্ত্তব্য ভাড়ার-রক্ষণ ; ভাড়ারে যদি মাসেব সমস্ত জিনিস থাকে, তবে তাহা গুছাইযা বাখিতে চাইবে । প্ৰত্যেক সামগ্রীব। উপরই যেন ঢাকা থাকে। ঢাকা না থাকিলে ইন্দুর ও আরশোলায় উহ নষ্ট করে এবং বিশ্ৰী করিয়া ফেলে। অনেক পুহলেও সেই সকল চাল ডালের গন্ধ যায না । ইন্দুবের অত্যাচার বেশী হইলে অনেকে কল পাতিয়া থাকেন, এই ভাবে ইন্দর মারিতে স্বভাবতঃই কষ্ট হইয়া থাকে । কিন্তু সংসাবে আমাদের অনেক জীবজন্তুকেই কষ্ট দিতে হন। উচ্চা আমাদের অদৃষ্টেৰ ফল, তাতাদেরও "অদৃষ্টের ফল, আমাদের না করিয়া উপায নাই । আরশোলা, ইন্দিব ও মশা লইয়া, কোচ ঘর করিতে পারেন না । তবে যদি কলা না পাতিয়া বিডল পোষা যায়, তবে কতকটা ভাল ; কারণ বিডালের উপব ইন্দুরকুলের বিনাশের ভার বিধাতা দিয়াছেন সত্য, কিন্তু কলের মত তাহাব সমস্ত ইন্দৰ মারিবাব সঙ্কল্প করিয়া থাকে না ; দুই একটা ইন্দুর মাব পাডিলেই ইন্দব-পাড়ায় বেশ একটা ভযের সঞ্চার হয় । বিড়ালের আবির্ভাবে ইন্দাবগুলি ঘর ছাড়িয়া যায । আমরা মারিতে চাই না, তাড়াইয়া দিতে চাই । যে সকল স্থানে কতকটা আঁধার, সেই জায়গায় আরশোলার পরিবার লইয়া বাস করিয়া থাকে । তাহারা যদিও দেখিতে বৃহদাকাব, তথাপি যোগীরা যেরূপ অণিমা, লাঘিমা প্ৰভৃতি শক্তির দ্বারা দেহ কখনও বা সন্ধুচিত, কখনও বা প্রসারিত করিতে পারেন, ইহাৱাও সেইরূপ আতি ক্ষুদ্র ফাক পাইলে নিজের দেহ আশ্চৰ্য্যরূপে সন্ধুচিত W - ዄ | ፵ርጫ[6፡1