পূর্বৰিভাগঃ ] গোপালভূপিনী। :'); কোণের পূর্ব নৈঋত বায়ুকোণে শ্ৰী বীজ অপর আগ্নেয় পশ্চিম ঈশান কোণে দ্রী৮ বীজ লিখিৰে। তদনন্তর সৰ্ব্বজন সম্মোহক অষ্টকেশরে ছয়ট ছয়টা অক্ষরে অষ্টচত্বারিং শব্দক্ষরী কাম গায়ত্ৰী লিখিতে হইবে। পরে অষ্ট দল পদ্মের উপরিভাগে বলয়ারুতি রূপে মাতৃকাবর্ণ বেষ্টিত কৰুিবে } তৎপরে ভূমণ্ডলকে শূলবেষ্টিত অর্থাৎ ভূগৃহ চতুরস্ৰ করিয়া • অষ্টবজ্র যুক্ত করিতে হইবে। এবং পূৰ্ব্ব লিখনানুসারে এই য়ন্ত্রকে ধারণও করবে। ধারণ বিধান ও ধারণ ফল যথা মন্ত্রে সম্পাত পূর্বক স্থত দ্বারা সহস্ৰ হোম করনানন্তর যন্ত্র মার্জন পূর্বক অযুত সংখ্যক মন্ত্র জপ করিয়৷ এই যন্ত্র ধারণ করিবেক। এই রূপ ধারণ করিলে ত্ৰৈলোক্যের ঐশ্বৰ্য্য সমুদায় প্রাপ্তি হয় ও দেবগণ তাছার পূজা করেন। যন্ত্রের ধারণার্থ এই ফল। আর যখন পূজার নিমিত্ত যন্ত্র কন্ধিবে তখন পূর্বলিখিতানুসারে নির্মাণ করিয়া কর্ণিকোপরি মণ্ডকাদি পৃথিব্যন্তকে পূজাকরিবে। পরে অগ্ন্যাদি পীঠ পাদে ধর্মাদি চতুষ্টয়কে পূজা করিতে হইবে। তৎপরে কণিকাতে অনন্ত এবং পদ্মের অন্তে প্রণব ও বর্ণ সমূহকে যথাক্রমে পূজা, করিবে। তদনন্তর সত্ত্ব রজস্তমঃ এই তিন গুণ এবং আত্মা, অন্তরাত্মা, পরমাত্মা, ও জ্ঞানাত্মা, এই চতুষ্টয়কে পূজা করিবে। ৎপরে পদ্মের অষ্টদল ও কণিকায়, বিমলা, উৎকর্ষিণী, জ্ঞান, ক্রিয়া, বোগা, প্রহী, সত্য, ঈশান, ও অনুগ্রহ। এই নব শক্তির পূজা করিবে। তদনন্তর ( ওঁ নমো বিষ্টবে সৰ্ব্ব ভূতাত্মনে বাসুদেবায় সৰ্ব্বাত্ম সংযোগ পদ্ম পীঠাত্মনে নমঃ ) এই পীঠ মন্ত্র পদ্মের উপরি বিস্তাস পূর্বক পীঠকে অভাচিনা করিয়া দেবকে আন্ধান পুরঃসর পাদ্য অর্ঘ্য ধূপ ীৈপ
পাতা:গোপালতাপনী.pdf/৩২
অবয়ব