পাতা:গোবিন্দরাম - পাঁচকড়ি দে.pdf/৩৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

h . W 11 في *, 'YA .. . . . . . ه.} ‚...ች 唱 t ". বুঝতে পারা যায়। নতুবা এ ইচ্ছে করে খুন হতে હરે বাড়ীতে আসে। নাই। লাসের মুখের বিকট ভাব দেখে বুঝলেন না যে, भवद्म नशम् .. লোকটা তার হত্যাকারীকে চিনতে পেরেছিল। বিস্ময় ভয়, রাগ, সব মিশিয়ে মুখের কি একটা ভয়ানক ভাব হয়েছে। আমি শিহরিত হইলাম-কিয়ৎক্ষণ কোন কথাই কহিতে পারিলাম মা ! . তৎপরে বলিলাম, “ঘটনা খুব রহস্যময় সন্দেহ নাই। এই দুই জন কেন এত রাত্রে এ বাড়ীতে এল, কেনই বা একজন আৱ একজনকে খুন করলে ? কেনই বা সে দেয়ালে “সাজ” লিখে গেল । বলতে কি, আমি এখনও এর কিছুই স্থির করে উঠতে পারছি না।” গোবিন্দ বাবু বলিলেন, “ক্রমে সবই পারবেন। সে “সাজা” লেখে। নাই,“সাজা”-অৰ্থাৎ প্ৰতিহিংসা বা দণ্ড লিখতে যাচ্ছিল, তাড়াতাড়িতে সবটা লিখতে পারে নি। “সাজার”। শেষ “”রের টান মাত্র ধরেছিল। কাজেই বোঝা যায়, লোকটা প্ৰতিহিংসা চরিতার্থকরুবার জন্য, খুন করেছে । বিশেষতঃ বুকে একটা বড় রকমের আঘাত না পেলে কেউকারও প্ৰাণ নিয়ে টানাটানি করে না । ইয়ারিং দেখে অনুমান হয়, এর স্ত্রী বা প্ৰণয়পাত্রী সম্বন্ধে কোন হানি করায় এই সাজা। আর আত্মাঘাতের কোন চিহ্ন না থাকায় সহজেই বােঝা যায়, লোকটা বিষে भूत्र হয়েছে। পরে সব জানতে পারবেন। এখন আসুন, এই পুলিশ-বারিক।” গাড়ী হইতে নামিয়া আমরা উভয়ে কনেষ্টবলের সঙ্গে পুলিশবারিকে প্রবিষ্ট হইলাম। গুড় রাত্রে যে কনেষ্টবল যে ধাড়ীতে খুন হইয়াছে সেইখানকার বিটে পাহারায় ছিল, সে শীঘ্রই আসিয়া গোবিন্দ कॅननांत्र দিল। গোবিন্দ বাবু আমাকে ইঙ্গিত করিয়া একযু ঘাটিয়ায় নিজ দেহভার অর্পণ করিলেন। আমিও বসিলাম।