পাতা:গোলকুণ্ডা - ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ.pdf/৮০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ፃb” গোলকুণ্ড । [ ७ ऊक्षि দেখে এদিকে এসেছি। আমার মনে হচ্ছে। আমি বালাঘাট-বিজয়ীর সম্মুখে দাড়িয়েছি। মির। (সন্দিগ্ধ নেত্ৰে চাহিয়া) কে আপনি ? আও। দূর থেকে আপনাকে দেখলুম, দেখে কাছে আসার লোভ ত্যাগ করতে পারলুম না। আমি দেখলুম, আপনি মাটির দিকে চেয়ে এই নির্জন প্রদেশে পদচারণ করছেন। চারিদিকের এই সব লোভনীয় দৃশ্য আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারছে না। আমিও ওই মাটির দিকে চেয়ে পদচারণ করি। কিন্তু আমি তখন তাকে মাটি দেখি না, দেখি দুনিয়া-একটা বিরাট প্রদেশ—তাতে কত নদী, কত হ্রদ, কত উত্তঙ্গ শৃঙ্গ মাথায়-ধরা শৈল, কত তৃণ-শস্য ভরা প্রান্তর, মণি-গর্ভ খনি— দেখি, সব আমার চলা ফেরার সীমামধ্যে চলা ফেরা করছে। আপনাকেও সেই রকম করতে দেখলুম, দেখে কৌতুহলী হয়ে জানতে এলুম, আপনি কি দেখছেন। মির। মাথা নীচু করে’ এতক্ষণ আমি মাটিই দেখছিলুম, মাথা তুলে দেখতে পেলুম দুনিয়া। বোধ হয় আমার দেখায় ভুল হয়নি, সাজাদ। আওরঙ্গজেব ? আও। কে কার দৃষ্টি-শক্তির প্রশংসা করবে। মিরজুমলা ? ( পরস্পরে আলিঙ্গন ) এই বাহুবন্ধনের সঙ্গে সঙ্গে, যদি আবদ্ধ হয় আমার এ উন্মুক্ত হৃদয় ? মির। ভাগ্যবান মিরজুমলা তাহ’লে তাকে তার উন্মুক্ত হৃদয়ে চিরকালের জন্য প্ৰতিষ্ঠা করবে। ( আমীনের প্রবেশ ) আমীন। বাবা ! (আওরঙ্গজেবকে দেখিয়া নীরবে দাড়াইল) भिद्ध। निऊँ दल द९न, शेनि अभाब्रश् भऊ (उाभांद्र (qकधन