পাতা:গোলকুণ্ডা - ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ.pdf/৮৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চভূখ দুকুশ্য [ १९ ] আওরঙ্গজেব আণ্ড । এ আমার সুবেদারী না নিৰ্ব্বাসন ? কান্দাহার-কান্দাহারঃ কি ভুল ক’রেই না দেশ জয় করতে গিয়েছিলুম। অধিকারের সমস্ত চেষ্টা নিস্ফল হ’ল। কান্দাহারী বশে এলো না। সেই নিস্ফলতার মূল্যস্বরূপ প্রাপ্য হ’ল আমার এই দাক্ষিণাত্যের সুলতানি। ভূমিশন্য রাজার উপাধির মত সুলতান নামের রহস্য। পুরস্কার দানের সময় পিতার মুখ গম্ভীর, দারার মুখে হাসি। শুনে সুজা ঐশ্বৰ্য্যে-ভরা বাংলার মসনদে ব’সে আনন্দ করছে, মুরাদ গুজরাটের গদিতে বসে, অযোগ্যতার গৌরব নিয়ে করছে বিপুল প্রচণ্ড বিদ্রুপ-কর আস্ফালন ! এদিকে বাণিজ্য-সম্পদে গরীয়ান বিজাপুর, অন্যদিকে মণি-সম্পদে উল্লসিত৷ গোলকুণ্ডী । এই দুই স্বাধীন রাজ্যের পরিহাসের চাপের মধ্যে দেশ নামের অপমান মূৰ্ত্তি আমার শাসনাধীন ভূ-খণ্ড। আমার এই বেশের সুলতানী পরিচ্ছদের চেয়ে গৰ্ব্ব আছে ! ওই তেজস্বিতার মূৰ্ত্তি ফকীরপুত্র আমাকে যে সম্মানের অভিবাদন শুনিয়ে গেল, আমার পিতা সম্রাট সাজাহানের ময়ুর সিংহাসন সেরূপ সম্মান আজ পৰ্য্যন্ত বহন করেছে। BDB DBDD SS DD BDBBDB DD DSkDB BDBDB DBBDBuBS গোলকুণ্ড-বিজাপুর-না হয় এই ফকীরি। ( রেজাকের প্রবেশ ) আও। তোমার নামকি মিয়া ? রেজাক। গোলামের নাম আবদার রাজাক । আও। কতদিন তুমি আমীর সাহেবের কৰ্ম্মে নিযুক্ত আছ ?