পাতা:গৌড়ের ইতিহাস (প্রথম খণ্ড).djvu/১৪১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ষষ্ঠ অধ্যায়। ల “যঃ প্রজ্ঞয় চ ধমুষা চ জগদ্বিনীয় নিত্যং দ্যৰীবিশদনাকুল আত্মধৰ্ম্মৈঃ । যস্যার্থিনঃ সবিধমেত্য ভূশং কৃতার্থী নৈবার্থিতাং প্রতি পুনর্বিদধুমনীষাং।” এসময়ে রাজগণ কি ধনুঃ ধারণ করিয়া যুদ্ধ করিতেন ? বোধ হয়, সেনাদলের অধিকাংশ সেনা ধনুঃ ব্যবহার করিত। নারায়ণ পাল,বিগ্রহপালের জীবদ্দশায় সিংহাসনারোহণ করেন । বিগ্রহপাল, শেষ বয়সে, তপস্যাচরণে প্রবৃত্ত হন ; নিম্নলিখিত শ্লোকে এইরূপ অনুমান হয় – “তপো মমাস্তু রাজ্যন্তে দ্বাভ্যামুক্তমিদং দ্বয়োঃ । যস্মিন বিগ্রহপালেন সগরেণ ভগীরথে ॥” এই দান-পত্র-প্রদানের সময়, মুদগগিরিতে—অর্থাৎ—মুঙ্গেরে নারায়ণ পাল দেবের জয়স্কন্ধাবার স্থাপিত ছিল। মুঙ্গেরের প্রাস্তবাহিনী গঙ্গায়ু নৌ-সেতু নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল ; দূর হইতে দেখিলে, সেই সেতুকে শৈলশিখরশ্রেণী বলিয়া ভ্রম হইত। রাজার হস্তিশ্রেণী দেখিলে, দূর হইতে জলদমালা বলিয়া বোধ হইত। উত্তর দিগবর্তী সামস্তরাজগণের অশ্বক্ষুরোথিত ধূলিপটলে দিগন্তরাল সমাচ্ছন্ন হইত। , সমাগত অশেষ রাজপুরুষ, ‘রাজা’, ‘রাণক’, ‘রাজপুত্র’, ‘রাজামাতা’, ‘মহাসান্ধিবিগ্রহিক”, ‘মহাক্ষপটলিক’, ‘মহাসামন্ত’, ‘মহাসেনাপতি’, ‘মহাপ্রতিহার’, ‘মহাকৰ্ত্তাকৃতিক’, ‘মহাদো:সাধসাধনিক’, ‘মহাদগুনায়ক’, ‘মহাকুমারামাতা’, ‘রাজস্থানীয়োপরিক”, “দাশাপরাধিক’, ‘চেীরোদ্ধরণিক’, ‘দাণ্ডিক’, ‘দাও, পাশিক’, ‘শৌস্কিক’, ‘গোল্মিক’, ‘ক্ষেত্রপ’, ‘প্রান্তপাল’, ‘কোষপাল, ‘খগুরক্ষ’, ‘তদাযুক্তক’, বিনিযুক্তক’, ‘হস্তাশ্বোষ্ট্রনেবলব্যাপৃতক’, “কিশোরবড়বাগোমহিষ্যজীবিকাধ্যক্ষ, দূতপ্রেষণিক, গমগমিক, ‘অভিত্বরমাণ’, ‘বিষয়ুপতি’, ‘গ্রামপতি’, ‘তরিক”, “গোদ ‘মালব’, ‘খশ', ميا