গৌড়ের ইতিহাস । تير 68 দেবীর প্রাঙ্গণে বিস্তর বৌদ্ধমূৰ্ত্তি পড়িয়া আছে। ইহা দেখিয়া মাধাইপুরের কালী-মন্দিরকে বৌদ্ধ তান্ত্রিকদিগের মন্দির বলিয়া বোধ হয়। এখন সে প্রাচীন মন্দির নাই। * পাণ্ডুয়া হইতে আরম্ভ করিয়া, মাধাইপুর বিলের পশ্চিম ধার দিয়া, মোর গা, মাধাইপুর, ভাটরা, শান্তিপুর, প্রভৃতি ঘনবসতিসম্পন্ন গ্রামের ভগ্নাবশেষ দৃষ্ট হয়। মাধাইপুর অতি বিখ্যাত স্থান ছিল। মধাইপুরকে কখনও কখনও মাধাইসিংহের গড় বলা হয় ; মাধ্যই সিংহ, বোধ হয়, পাণ্ডুয়ার কোন রাজার সামন্ত বা দুর্গপাল ছিলেন । বরেন্দ্র অঞ্চলের দ্বাবিংশতিটী স্থানে দ্বাবিংশতি সংখ্যক চওঁীর স্থান নির্দেশিত হইয়া থাকে, স্থানীয় জনশ্রুতি মতে এই দ্বাবিংশতি চণ্ডী পরম্পরের ভগিনী। এই সকল চণ্ডীর কোনটা যে বৌদ্ধ দেবতার সংস্করণ বা কোনটা যে খাটি হিন্দু দেবী, তাহ নিশ্চয় বলা যায় না। এই দ্বাবিংশতি চওঁীর মধ্যে রাইহোরাণী (এরোরাণী ) সমধিক প্রসিদ্ধ। রাইহোরাণীর বেদী পাণ্ডুয়ার অনতিদূরবর্তী, ইনি এখন হিন্দু দেবী ! এ দেশের মহিলাগণ সৌভাগ্যকামনায় এই দেবীর পূজা করিয়া থাকেন। লোকে বলে—পূৰ্ব্বকালে এক ব্রাহ্মণ-যুবা পত্নীসমভিব্যাহারে নিজের বাটতে যাইতেছিলেন । এই স্থানে উপস্থিত হইলে, তিনি পিপাসাৰ্ত্ত হন, এবং পত্নী ও শিবিকাবাহকগণকে রাখিয়া জলের অন্বেষণে গমন করেন। এমন সময় পাণ্ডুয়ার এক রাজপুত্র বিট, চেট ও বিদূষকাদি সহ সেইস্থানে উপস্থিত হন,
- সমুদায় বরেঐ অঞ্চলে বহুসংখ্যক ভগ্নস্ত,পের চিহ্ন দৃষ্ট হয়। ধরমপুর বা ধৰ্ম্ম, পুর নামক অনেক স্থান পাওয়া যায়, তৎসমুদ্বয়ের কতক কতক ষে বৌদ্ধ সময়ের-ইহ। অনুমান করা যায়। পণ্ডিতপুর নামক অনেক স্থান পাওয়া যায়। সে সকলে অধস্ত श्न्नूि बt cबोक °खिठ दान कब्रिएउन.८बाष इग्न । नभूलग्न बtब्रड ड्रभि नभद्रममूह भूर्भ ছিল। গোমস্তাপুর, গাজোল খানায় যে কত ভগ্ন শুপ, নগর ও ভগ্ন বৌদ্ধমূৰ্ত্তি’রছিয়াছে, उांशंद्र अ१६Iी कब्र छूझब्र ।