পাতা:গ্রীক ও হিন্দু - প্রফুল্লচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৫২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

>8や2 बौक ७ नूि। পৰ্য্যন্ত বলা যাইতে পারে যে, প্রথমটা শ্রেষ্ঠ শ্রেণীর অপকৃষ্টাংশ, আর দ্বিতীয়টা অপকৃষ্ট শ্রেণীর উৎকৃষ্টাংশ মাত্র ! সে যাহা হউক, সুমার্জিত নাস্তিক পাষণ্ড অপেক্ষ অমার্জিত ও অপ্রকটত-ধৰ্ম্ম অসভ্য বৰ্ব্বরও ভাল ; যেহেতু একের পক্ষে এখনও আশা আছে, আর অপরে তাহা নাই । কিন্তু স্বভাব-নাস্তিক বা স্বভাবতঃ ধৰ্ম্মহীন এ জগতে কি কেহ আছে ? ‘অমুক ব্যক্তি বা জাতি ধৰ্ম্মহীন এ কথা কি আশ্রদ্ধেয়, শুনিবার কি অযোগ্য কথা ? পুনৰ্ব্বার বলিতেছি, মনুষ্যজীবনের একমাত্র উদ্দেগু কৰ্ম্ম, কৰ্ম্মের মূল নীতি, নীতির মূল ধৰ্ম্ম, অথবা সহজ কথায়, কর্থের মূল ধৰ্ম্ম ; যথায় ধৰ্ম্ম নাই তথায় কৰ্ম্মও নাই, কৰ্ম্ম না থাকিলে মনুষ্যজীবন উদ্যে-শূন্ত বস্তু এ জগতে তিষ্ঠে না, তখনই তাহার লয় হইয় থাকে। অতএব কৰ্ম্ম যথায় দৃষ্ট হয়, তপন অবশ্য বলিতে হইবে যে, ধৰ্ম্ম ও তথায় আছে । এ জগতে স্বভাব-নাস্তিক নাই, হাজারও পণ্ডিত হাজারবার এ কথা বলিয়া গিয়াছেন ; আমি হাজারের উপর আর একবার বলিব, এ জগতে স্বভাব-নাস্তিক নষ্ট । যাহাদিগকে সচরাচর নাস্তিক বলা যায়, তাহদের আপন বুদ্ধিৰিপাকে ও লোকে তাহদের প্রতি সেই বুদ্ধিবিপাকহেতু নাস্তিকার্থ-বোধক শব্দ প্রয়োগ করে ৰলিয়া, তাহারা নাস্তিক নামে বিখ্যাত হইয়া থাকে। তাহারা বুদ্ধিদোষে স্বীয় আভ্যন্তরীণ প্রকৃতিকে চাপা দিয়া কৃত্রিম প্রকৃতিকে অবলম্বনপূৰ্ব্বক নাস্তিকতা ও পাষগুপণার মুখোস লইয়। ফিরে মাত্র । 驅 * তোমার চাৰ্ব্বাকদর্শন, কোম্তে দর্শন, সেীখীন অসিবাবের মধ্যে জানিও ; সময়কালে কিন্তু সেই “রাধেকৃষ্ণ” র সময়ের অতীত পুরুষ যিনি ও সময় র্যাঙ্গতে নিরস্তকুহক হইয়া থাকে, তাহার আশ্রয় ভিন্ন