পাতা:গ্রীক ও হিন্দু - প্রফুল্লচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৪৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পঞ্চম প্রস্তাৰ । - 8©እሞ ব্যবহার স্বচন হইছে। তব্যতীত কৃত্রিম জলাশয়ে জল ৰাখির তাহা হইতে আবশুক অনুসারে জলগ্রহণপূর্বক, কৃষিকাৰ্য্য নিৰ্বাহ করার উল্লেখ দেখিতে পাওয়া যায়। এই সকলের দ্বারা অনুমান হয় যে, বৈদিক সময়ে তৎসময়োচিত ও আশাকুরূপ কৃষিকার্ঘ্যের উন্নতিসাধন হইয়াছিল এবং আর্য্যগণ নানা উপায়ে ও পরিশ্রমে, রত্নপ্ৰসবিনী বসুন্ধরা হইতে, বহুরত্ব দোহন করিয়া লইতে সমর্থ হইয়াছিলেন। রাজগণও কৃষিকার্য্যের পক্ষে যে নিতান্ত আলেক্ট্ৰ, ছিলেন, এরূপ বোধ হয় না । অযোধ্যাকাণ্ডে (১০ম সর্গে) রাম ভরতকে জিজ্ঞাসা করিতেছেন,— “সীমান্তে ক্ষেত্ৰসকল হলকৰ্ষিত ও শস্ত-প্রচুর, যথা নদীজলেই কৃষিকৰ্ম্ম সম্পন্ন হইতেছে, সেই সুসমৃদ্ধ জনপদ ত এক্ষণে উপদ্রবণুস্ত ? কৃষক ও পশুপালকের ত তোমার প্রিয়পাত্র হইয়াছে ? এবং উহারস্ব স্ব কার্য্যে রত থাকিয়া মুখ স্বচ্ছনে ত কালষাপন করিতেছে ? ইষ্টসাধন ও অনিষ্টনিবারণপূর্বক তুমি ত উহাদিগকে প্রতিপালন করিয়া থাক ?” ইত্যাদি। কৃষিকাৰ্য, দেখিতে পাওয়া যায় যে, কেবল জাতি বা শ্রেণীবিশেষে আবদ্ধ ছিল না। সৰ্ব্বোচ্চজাতি ব্ৰাহ্মণের পর্য্যন্ত স্বহস্তে লাঙ্গল ধরিয়া কৃষিকার্য্যের অনুসরণ করিতেন । ( ৪৩ ) সে যাহা হউক, এটা কিন্তু কি আশ্চৰ্য্য ও পরিতাপের বিষয় যে, যে ভারত চিরকালই কৃষিপ্রধান ও কৃষিপ্রাণ দেশ, সে ভারতে কৃষিপ্রণালীর উত্তরোত্তর উন্নতি হওয়ার কোনই নিদর্শন পাওয়া যায় না ; বরং তদ্বিপরীতে তাহার কোন কোন অংশে অবনতি ঘটনাই লক্ষিত হয় । বলিতে কি, যে কৃষিপ্রণালী অতি প্রাচীনতম কালে অকুস্থত হুইত, এখনও •। আমিংগিল গগৰিটাে নাম ৰৈনি। क्रङइङिक्रम नित्कर कांणकूकांजणांचूलि -ब्रांबांइ* २७२॥२> ।