পঞ্চম প্রস্তাব । GNO প্রচলন দেখিয়াছিলেন। এক্ষণে খৃষ্টীয় চতুর্থ শতাব্দীর পূৰ্ব্বের পরিচয় যদি অনুসন্ধান করা যায়, তাহা হইলে দেখিতে পাওয়া যায় যে, খৃষ্টীয় প্রথম শতাব্দীর গ্রন্থ পেরিপ্লসে লেখা আছে, ভারতীয়ের জাহাজে করিয়া এডেনের বন্দর পর্য্যন্ত আসিত । (৬২) পুনশ্চ প্লীনির গ্রন্থে উক্ত যে, ভারতীয় পশ্চিম সমুদ্রে জলদসু্যর প্রাদুর্ভাব অত্যন্ত বেশী থাকায়, ভারতীয় রাজারা তাহাদিগকে দমন করিবার নিমিত্ত প্রতি বৎসর ধনুৰ্দ্ধারী যোদ্ধাসমেত সমুদ্রেজাহাজ সকল প্রেরণ করিতেন। প্লীনি আরও বলেন যে ভারতীয় জাহাজসকল ভারতীয় বন্দর হইতে আফ্রিকার উপকুলস্থ বন্দর সকলে গমনাগমন করিত। (৬৩) অতঃপর আরও প্রাচীন পরিচয় অনুসন্ধান করিলে দেখা যায় যে, খৃষ্টীয়পূৰ্ব্ব তৃতীয় শতাব্দীতে, মিসরের রাজ গুলেমী ফিলাডেলফোস, ভারত ও মিসরের মধ্যে সামুদ্রিক বাণিজ্য চলাচল সম্বন্ধে, আর্সিনোয়ের পরিবর্তে মিওস হরমুজকে ( বর্তমান জিফতান ) বাণিজ্যবন্দর বলিয়া নিরূপণ করিতেছে। ঐ বা উহার নিকটবৰ্ত্তী সময়ে, ভারতে জাহাজনিৰ্ম্মাণকারীরও উল্লেখ দেখিতে পাওয়া যায় । ( ৬৪ ) আরও প্রাচীন পরিচয় অনুসন্ধান করিলে, রামায়ণ ও মন্ত্র এবং অবশেষে বেদের “নাবসামুদ্রীয়” ( ৬৫ ) প্রভৃতির উল্লেখে প্রাচীনকালীয় জাহাজযোগে সমুদ্রগমনাগমনের অস্তিত্ব স্বীকার করিয়া ক্ষান্ত হইতে হয় । সে যাহা হউক, ভারতীয় প্রাচীন সমুদ্রগমনাগমন যতই প্রমাণিত করা যাউক না কেন, বর্তমান জাহাজী কালের তুলনায় তাহ ষে অতি UR I Mc crindel's Peri PP 85. ee Pliny VI-XXVI. G8 i Arr. Ind. XII. Կe l Cփ7. Ֆյծծs, ՖիՀ*, Պլեն 1
