পাতা:গ্রীক ও হিন্দু - প্রফুল্লচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৫৩৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ষষ্ঠ প্রস্তাৰ। €©® अखिश्डि इव न । पांन, अषाञ्चन ७व९ यखहे ब्रांछत्रप्शंद्र भत्रण विषांन , করিয়া থাকে। ভূপতি প্রকৃতিপুঞ্জকে স্বীয় ধৰ্ম্মে অবস্থাপিত করিয়া ধৰ্ম্মানুসারে সমভাবে সকল কাৰ্য্য সম্পাদন করিবেন। এইরূপ প্রজপালন দ্বারাই ভূপতির সমস্ত কাৰ্য্য সমাপ্ত হয়, অতঃপর তিনি আর কোন কাৰ্য্য করুন বা নাই করুন, সৰ্ব্বভূতের প্রধান রাজন্ত বলিঙ্ক অভিহিত হয়েন । “যুধিষ্ঠির । বৈপ্তেরও যে সকল শ্বাশ্বত ধৰ্ম্ম আছে, তাহা তোমাকে বলিতেছি, শ্রবণ কর। বৈষ্ঠ দান, অধ্যয়ন, যজ্ঞ, বিশুদ্ধ উপায় অবলম্বন দ্বারা ধনসঞ্চয় এবং অনুরাগ সহকারে পিতার হ্যায় পশুগণ পালন করিবে, অপর কোন কাৰ্য্য করবে না। কারণ ইহা ভিন্ন অপর সমস্ত কাৰ্য্যই তাহার অকৰ্ত্তব্য বলিয়া উক্ত হইয়াছে। প্রজাপতি স্বষ্টির পর ব্রাহ্মণ এবং রাজন্তগণকে সৰ্ব্বজাতীয় প্রজা ও বৈশুগণকে পশুসকল প্রদান করিয়াছেন। সুতরাং ৰৈপ্ত তদনুসারে পশুরক্ষায় নিযুক্ত থাকিলেই সুমহৎ মুখ প্রাপ্ত হয়। অতঃপর ইহার যে বৃত্তি অবলম্বন করিবে এবং যে উপায় অবলম্বন করিয়া জীবিকা নিৰ্ব্বাহ করিবে, তাহাও বলিতেছি । যে বৈশু ছয়টি ধেনু পালন করে, সে স্বীয় বেতনস্বরূপ একটী ধেনুর দুগ্ধ পান করিবে ; শত গরুর রক্ষক স্বীয় বার্ষিক বেতন রূপ একটি গোমিথুন প্রাপ্ত হইবে। শৃঙ্গ ও ক্ষুর ভিন্ন দ্রব্যের বাণিজ্যে লব্ধ এবং সৰ্ব্বপ্রকার শস্ত ও বীজের সপ্তম ভাগ তাহার অংশ বলিয়া কথিত হইয়াছে এবং ইহাই তাঁহার সাংবৎসরিক বেতন। বৈশু পশুপালনে অনিচ্ছা প্রকাশ করিবে না এবং তাহারা ইচ্ছা করিলে, অপর কোন বর্ণেরই পশুসকল রক্ষা না করিতে পারে। “হে ভারত ! শূদ্রগণেরও ষে সকল পৃথক ধৰ্ম্ম আছে, তাহাও তোমাকে বলিতেছি, শ্রবণ কর। প্রজাপতি শুদ্ধগণকে অপর বর্ণ সকলের