পাতা:গ্রীক ও হিন্দু - প্রফুল্লচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৬৯৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

అపెe গ্রীক ও হিন্দু | পরিচয় দিয়া বুঝাইব ? যে পার্থ সত্যগ্রন্থত, মুতরাং নিত্য এবং সৰ্ব্বসুন্দর, তাহার পরিচয়ের আবখ্যক রাখে না ; তবে কোথায় বা কাহার দ্বারা তাহাতে আবর্জনা স্পর্শ করিয়াছে বা করিতে পারে, তাহারই পরিচয় দিবীর অবিস্তক হয়। আমারও চেষ্টা সেই পৰ্য্যন্ত । তবে মোটের উপর এই পৰ্য্যন্ত বলি, সত্যকে দৃঢ়ৰূপে অবলম্বন করিবে, যথাসাধ্য সৰুদ্ধিশালী হইবে, কদৰ্য্য স্বার্থপূর্ণ এবং ভীরু ও নীচ অন্তঃকরণবিশিষ্ট হইও না ; ইহার মধ্যেই আর সমস্ত আত্মসংস্কার নিহিত করা রহিল। শারীরিক কলুষ পরিহারের আৰশুকতা ও শ্রেষ্ঠত বিষয়ে আর অধিক কি বলিব,—সেই শরীরই সার্থকজন্ম, সেই শরীরেরই সৰ্ব্বোৎকৃষ্ট পরিণাম, যাহা স্বকাৰ্য্যসাধনাৰ্থে মায়াত্যাগে প্রদত্ত হয় ; কে জানে লোকের হস্তে, কে জানে কালের হস্তে। ভারতে কি আৰার তেমন निन जांनिहब ? কৰ্ত্তবাবুদ্ধিকে পৰিত্ৰভাবে চালনা করিবার নিমিত্ত যেমন আত্মসংস্কারের প্রয়োজন, কৰ্ত্তব্যবুদ্ধির প্রশস্ততা সাধন জন্ত, শিক্ষার প্রয়োজন ততোধিক । শিক্ষার উদ্দেগুটী শুনিতে এক কথা,—প্রশস্ততা সাধন করে ; কিন্তু প্রশস্ততা পদার্থটা কি বিপুল ও অপূৰ্ব্ব । উহা এমনই অপারগুণময়ী যে, একা উহার আলোকেই আর তাবৎ আলোকিত হইয়া থাকে ; এবং উহার আলোকে তাবৎ বিষয় এতই স্বভাবে রূপান্তরিত হয় যে, শেষে যেন সেই প্রশস্ততা, সুতরাং তন্ত্রপাদক শিক্ষাই, সমস্তের একমাত্র উদ্ভাবক ও নিয়ামক স্বরূপে প্রতীয়মান হয় । আৰ্য্যঠাকুরদের মধ্যে প্রশস্ততার অভাবহেতু, তাহদের তাবৎ কৰ্ম্মকাও প্রায় অনর্থক cशंभषजांनिष्ठ नमांश्ऊि श्देबी जांनिम्नांछिन । षषांब नषब्र काणव्र