খ্ৰীলদেশের शेऽशन। s "ীল দেশের ঐ অংশের জলী বায়ু উৎকৃষ্ট, ভূমি'সকলও উৰ্ব্বর তত্ত্বভালোক সকলও অতিশয় পরিশ্রমী ছিল । ঐ অংশের পৰ্ব্বত সকল প্রায় বার মাস হিমে আচ্ছন্ন হইয় থাকে । গ্রীষ্ম কালে সেই সকল পৰ্ব্বত এবং সমুদ্র হইতে মন্দ মন্দ বাতাস বহিতে থাকে, তাহাতে গ্রীষ্ম কালে উষ্ম নিবন্ধন অধিক কষ্ট হয় ন। ইউরোপ খণ্ডের উত্তরাংশ যেমন প্রায় নিয়ন্ত কাল নীহার জালে জুড়িত থাকে, গ্রীস দেশের ঐ অংশ সেরূপ নীহার জাল জড়িত নহে। নভোমণ্ডল অতি স্বচ্ছ। অতএব স্থৰ্যকে বিলক্ষণ উজ্বল ও পরিষ্কার দেখিতে পাওয়া যাম। তাহাতে ঐ স্থানের পদার্থ সকল যেমন সুন্দর ও উজ্জ্বল দেখায়, ইউরোপখণ্ডের উত্তরাংশের পদার্থ সকল সেরূপ দেখায় না। ঐ প্রদেশের অধিকাংশ স্থলেই নানাবিধ শস্য সম্পত্তি এবং নানাপ্রকার ফল পুষ্পাদি পর্যাপ্ত পরিমাণে উৎপন্ন হয়" যে স্থান প্রকৃত রূপে হেলাস বলিয়। নিদিষ্ট হইত, তাহার বৃত্তান্ত সংক্ষেপে বর্ণিত হইল। এক্ষণে অন্য অন্য প্রদেশের স্থান সন্নিবেশ দি বৃত্তান্ত বর্ণিত হইতেছে । থেসেলির দক্ষিণে থর্যাপলি নামে যে পথ আছে, ঐ পথ ধরিয়া গমন করি । লে প্রথমে লক্রিস দেশে উপস্থিতু হওয়া যায় । উহার দক্ষিণ প- : শ্চিমাংশে ফোসিসদেশ। ফোসিস দেশে পার্ণেসস নামে এক প্রসিদ্ধ পৰ্ব্বত আছে। ঐ পৰ্ব্বতের দক্ষিণাংশে তে ফিনামে এক নগর ছিল। তথায় আপোলে দেবের মন্দির প্রতিষ্ঠিত ছিল । সেই স্থানে দৈববাণী হইত। তন্নিমিত্ত ডেলফি নগর অতিশয় প্রসিদ্ধ হয়। ফোসিসের পশ্চিমে ডোরিস দেশ পশ্চিমাংশে আমেকিয়দর গমন করিলে ইটােলিয়া ও আকার্ণেনিয়া এই দুই দেশ দেখিতে পাওয়৷ যায়। ইটোলিয়। দেশ অতিশয় বন্ধুর। ইটোলিয় ও আকার্ণের্নিয়। এই উভয় দেশের মধ্যস্থলে একিলোয়স নদী আছে। আকার্ণেনিয়। দেশ আইয়োনিয় সমুদ্রের জলদ্বারা সিক্ত হইয় থাকে। ঐ প্রদেশ গ্ৰীসদেশের পশ্চিম দিকের শেষ সীমা । • ফোসিস দেশ হইতে পূৰ্ব্বাভিমুখে গমন করিলে বিয়েশিয়। দেশে প্রবেশ করা যায়। বিয়েশিয়া দেশ হেলিকন পৰ্ব্বত্ত দ্বার।
