গ্রীস দেশের ইতিহাস। శిన$ খ তৎকালে গ্ৰীসদেশীয়ের যেরূপ সভ্যপক্ষীতে অধিরূঢ় হইiাছিল, সকল লোকই সেইরূপ সভ্য হয় । অতএব তিনি গ্রীসদশীয় সভ্যতা সৰ্ব্বত্র বিস্তারিত করিবার নিমিত্ত আলেগ্জাঞ্জিয়৷ নাম দিয়া স্থানে স্থানে চারি মুত্তম মগর স্থাপন করেন । হিরাট ও কান্দাহার এই উভয় নগৰু তাহার স্থাপিত। স্থাপন কালে আলেগজাগুর ঐ দুই নগরের আলেগজাণ্ডিয়া নাম দেন। এক্ষণে ঐ নাম পরিবর্তিত হইয়াছে । আলেগজাগুর যে ষে স্থানে নুতন নগর স্থাপন করেন, সেই সেই স্থানেই গ্ৰীসদেশীয় শক ও দর্শমাদি শাস্ত্রের সমধিক অঙ্কুশীলন এবং বাণিজ্য কাষের বহুল প্রচার করিয়া দেন। খ, পৃ. ৩২৮ অক্কে আলেগঙ্গাগুর বাকট্রা- . নগরে রকসন মায়ী এক কামিনীর পাণি গ্রহণ করেন। ঐ রমণী সৌন্দয গুণ দ্বারা আসিয়াখণ্ডের রত্ন বলিয়া প্রসিদ্ধি প্রাপ্ত হইয়াছিলেন। রকসনা বাকট্রনগরীয় এক জন প্রধান লোকের কম্যা। আলেগঞ্জগুর যে সময়ে ৰাকটু জয় করিতে যান, সেই মময়ে তত্রত লোকের ভয়প্রযুক্ত অস্পন আপন পরিবার ও ধন দম্পত্তি লইয়া তত্ৰতা এক দুগ্রহ দুর্গে আশ্ৰয় গ্রহণ করে। ঐ দুর্গ গ্রহণ সময়ে ঐ স্ত্রীরত্ব জালেগজাগুরের হস্তে পতিত হয় । আলেগজাগুরের যত জয় লাভ হইত্বে লাগিল, তিনি তত্তই উৎসাহান্বিত হইয়৷ পূৰ্ব্বাভিমুখে আসিতে লাগিলেন। কিন্তু তাহার সৈন্যগণ সময়খিন্ন ও অতিশয় শ্রান্ত হইয়াছিল । তাহারা অত্যন্ত অসন্তোষ প্রকাশ করিতে ক্ষারম্ভ করিল। তাহার। পরম্পর এই কথা কহিতে লাগিল, রাজার এত জয় হইতেছে তথাপি তাহার জয়াকাঙ্গীর নিরক্তি হইতেছে না। কিন্তু আলেগজাণ্ডর কোন কথাই কর্ণগোচর করিলেন না। তৎকালে ইয়ুরোপখণ্ডুের প্রায় সৰ্ব্বস্থলেই এইরূপ লোক প্রবাদ ছিল। সিন্ধুনদ পারে স্তে দেশ আছে তাহ অতি অদ্ভূত ; তথায় অনেক অস্তুত । দার্থও আশ্চৰ্য্য কাণ্ড আছে। এই অস্তুত জনগবাদ যে অ- " jিতাহাৰ কৰ্ণগোচর হইয়াছিল, সে অবধি সেই অদ্ভুত দে শনলালসা আঁহাৰিৰে একান্ত পল করি। তুরিয়াছিন.
