, গ্রীস দেশের ইতিহাস । مباری বিষ্ট হইয়। স্বকৰ্ত্তব্য কর্মের আলোচনা করিতেন। সমুদায় কীর্য্যই সত্যগণের মতগ্রহণ সাপেক্ষ ছিল । সভ্যগণ , মত প্রদান কালে বাক্য দ্বারা আপন আপন মত ব্যক্ত না করিয়৷ হাত তুলিয়৷ মত ব্যক্ত করিতেন । মত গ্রহণকালে কে কোন শ্রেণীর লোক এ বিৰেচন হইত না। সকলেরই মত তুল্যরূপে পরিগৃহীত হইত। দরিদ্র এবং ধনী বলিয়া মতের বলাবল বিবেচনা ছিল না। সভা স্থলে ধনবান্ ব্যক্তির মতের যেমন গৌরব, এক জন সামান্য দরিদ্র প্রজার মতেরও তেমনি গৌরব ছিল । সভাগণের মধ্যে কেহ বক্তৃতা করিতে চাহিলে বক্তৃত। করিতে পারিতেন । কিন্তু র্যাহাদিগের বয়স পঞ্চাশতের অধিক, তাহারা অগ্রে বক্তৃতা করিতেন। বিংশতি বর্ষের স্থানে কেহ সাধারণ সভার সভ্যপদ প্রাপ্ত হইয়। সভার কার্যে হস্তক্ষেপ করিতে পারিতেন না। এথেন্সনগরে হেলায়িয়া নামে একটা প্রধান ধৰ্ম্মাধিকরণ ছিল। ছয় হাজার লোক ঐ ধৰ্ম্মাধিকরণের বিচারাসনে আসীন হইয়। ব্যবহার দর্শন করিত 'যাহার প্রথম নিয়োজিত হইত, তাহtরাই চিরকাল তৎপদে অধিষ্ঠিত থাকিত না। বর্ষে বর্ষে ছয় হাজীয় করিয়৷ লোক বিচারকের পদে নিয়োজিত হইত। নগরের কেন ব্যক্তিরই ঐ ধৰ্ম্মাধিকরণের বিচারক পদ প্রাপ্তি নিষিদ্ধ ছিল ন। । কিন্তু ত্রিশ বৎসর বয়ঃক্রম’না হইলে কেহ ধৰ্ম্মাসনে আসীন হইতে পারিতেন না। সেলিনের এরূপ অভিপ্রায় ছিল না যে, প্রধান ধৰ্ম্মাধিকরণে সামান্য বিষয়ের বিচার হয়। যে সকল বিষয়ের অকুষ্ঠান হইলে প্রচলিত রাজ্যশাসন প্রণালী এবং রাজকীয় বিধির বিরুদ্ধ ব্যবহার হইবার সম্ভাবন হইত, প্রধান ধৰ্ম্মাধিকরণে সচরাচর সেই সকল বিষয়েরই বিচার হইত। भांशबई অবস্থ। চিরকালু সমান থাকে না, ক্রমে ক্রমে পরিহইয়া যায় । অবস্থার পরিবর্ত, সহকারে পুর্ধ্বতন নিয়মাদির "ন আশfক হয়। সালন পরিণাম দর্শিতাগুণ প্রভাবে ইহা বহার * অবগত ছিলেন । অতএব,তিনি নাগরিক লোকদিগের बेिड 화 নিয়ম পরিবর্তন করিবার এবং নিয়মের দোষ সংশোধন ভার সমর্পণ করিয়া যান। নাগরিক লোকের, আবশ্যক .i لهسسسسسسسه
