পাতা:ঘরের কথা ও যুগসাহিত্য - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/১৮১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ঘরের কথা ও যুগ-সাহিত্য ১২৯ বলিল, “কলেরা” । “কিরূপে হইল, তারত কোন লক্ষণ দেখছি না ?’ সে কঁাদিয়া বলিল আমি সারাদিন কিছু খাই নাই, তবু পেটের মধ্যে কেমন অসোয়ান্তি বোধ করিতেছি। আমি হাসিয়া উঠিলাম। আমরা কেহই এখন পৰ্যন্ত ঘুমাই নাই, ঘুমের ভাণ। থরিয়া চক্ষু মুদিয়া পড়িয়া ছিলাম, প্ৰত্যেকের মনে হইতেছিল “আমার কলেরা হইল”-কারণ পেটের ভিতর একটা অসোয়াস্তির ভাব সকলেই অনুভব করিতেছিলাম। রাত্রি কোনরূপে কাটিয়া গেল। পরদিন বেলা ৮টার সময় তৈল গায়ে মাখিয়া আমরা বুড়িগঙ্গায় স্নান করিতে গেলাম। সেইখানেই নৌকা করিয়া সুয়াপুর রওনা হইয়া যাইব, নৌকাতেই রান্না করিব, এই সংকল্প করিলাম। কিন্তু DBD DB DDB tBBBS BBDB DDBD DDD DBDS gS DD ২০, টাকার স্থলে ৩০,২৪০১ টাকা হইয়াছে। ভীত সন্ত্রস্ত বহু সহরবাসী নদীর ঘাটে হাজির হইয়াছে ও প্ৰাণ লইয়া পালাইতেছে ; নৌকা আর পাওয়া যায় না ; আমাদের মাথায় বজাঘাত হইল। শেষে ঠিক করিলাম, ৩০২৷৷৪০২ টাকা দিয়াই নৌকা ভাড়া করিব। এমন সময় বাহির হইতে বুড়িগঙ্গা বাহিয়া একখানি নৌকা আসিল, মাঝিরা সহরের এই উৎBSBDB DBDiK DDD DS S BBDB BLBDDS DBBBB DDBDB DBD DDD জিজ্ঞাসা করিলাম, তাহারা বলিল, ৩১ টাকা । আর দরদপ্তর না করিয়া তখনই মেসের বাড়ীতে তালা লাগাইয়া সকলে একত্র নৌকায় উঠিয়া পড়িলাম। ইতিমধ্যে কোথা হইতে শ্যেণ পক্ষীর ন্যায় আমার দুৰ্ভগিনীপতি নবরায় মহাশয় আসিয়া উপস্থিত হইয়া ৰলিলেন, “দীনেশ, আমি তোমাকে কিছুতেই বাড়ী যাইতে দিব না, চল আমাদের বাসায়। এবার তোমার পরীক্ষার বৎসর।” আমার বয়স তখন চৌদ্দ । কঁাদিতে কঁদিতে নবরায়ের বাড়ীতে তীতিবাজার গেলাম ও পথে বলিলাম “রায়জি আপনি কি জানেন না, আমি মাৰাপের এক ছেলে ?” তিনি তঁহায় দত্ত