পাতা:ঘরের কথা ও যুগসাহিত্য - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/২৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SRà 8 চণ্ডীদাসের কবিতা চাই, তাই চোখ মেলিয়া বলিয়া বলিলেন, “কেন এসেছ ? কি বলিৰে

তখন কতকগুলি ছবি একে একে অবতারিত হইল, দুতি “তোমার বেণী হইতে যে ফুলটি পড়িয়ছিল তাহা কুড়াইয়া কৃষ্ণহাতে * রাখিয়াছেন, তাহার চোখের জলে সে ফুলটি ভিজিয়া গিয়াছে। “তঁাকে দেখিবে তো আমার সঙ্গে চল, মরকত-মণির মত সে ধূলায় লুটাইয়া আছে। তার সালতামাল বিজড়িত চুড়া কোথায় পড়িয়া গিয়াছে তাহার ঠিক নাই, তার নুপুর ও বলয় কোথায়, কে তার খোঁজ লয় ? পীত ধরার আচল ধুলায় লুটাইতেছে, নবমঞ্জরীর দল ধরিত্রীর বক্ষে ছিন্ন ভিন্ন হইয়া পড়িয়া আছে।” পর পর এই ভাবের ছবি দিয়া চণ্ডীদাস একটা গাঢ় অনুভূতির রাঙ্গ্যে। আমাদিগকে লইয়া যাইতেছেন। তঁর প্রেমের কবিতা--এক আনন্দ-লোকের জিনিষ । চির-বিরহী জন যদি অভীম্পিতিকে পায়, তবে জিহবা কথা বলিতে পাৱে না,-- তার iBBBD D Bi S BuuDL DBB DBDB DBDDDBD BD DDD BBD DDD S YKBDDBD DD BBDBDS DBB SBDDD SDDDS SzY uDSD DBBDBk BDD DSG LLBBS SYY B BD DT D DBDDBDS DDBOT করিতে পারে না। একমাত্ৰ শিশু হারাইয়া যে ৭ ননী উন্মত্তাবস্থায় জীবন কাটাইয়াছেন, দেব-প্ৰসাদে যদি সেই বালক সহসা মাতুবক্ষে ধরা দেয়, তখনকার আনন্দ অনৰ্ব্বচনীয়, তাহারা ভাষা চোখের পল ছাড়া আর কিছু BD BDL D uD B sKE ED চণ্ডীদাসের কবিতা সেই অশ্র-রাজ্যের । এখানে এক একটি কথা, ক্ষুদ্র অশ্রু বিন্দুর ন্যায়, তাহা বহু ব্যথা-ভাত আনন্দের অভিব্যক্তি-‘ঘথা শুখা যাই আমি যত দূর চাই। চাঁদ মুখের মধুর হাসে তিলকে জুড়াই।”