পাতা:ঘরের কথা ও যুগসাহিত্য - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/২৯৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

R80 রামদায়ালের উপেক্ষা পুনরায় দৃঢ় করি। অন্ততঃ বৎসরের প্রথম দিন আমরা আমরণ পরস্পরকে "ן )Raחf5b R L BBB SiiD BE SgBuDD DBD DDBDB KBBD DD আমি সাংসারিক কোন বিষয়েই আর পূর্বের মতন নেই, আমি একটা প্ৰতিশ্রুতির বোঝা মাথায় চাপাইয়া জীবনকে সাংসারিকতায় আবদ্ধ করিতে পারিব না।” আমি অনেক সাধিলাম, এমন কি চোখের জল ফেলিলাম, আবেদন নিবেদনে কথাবার্তা করুণ করিয়া তুলিলাম ; ভিক্ষা চাঙ্গিলাম। কিন্তু নিলিপ্ত BDD DDD DDB BBBD D DBBB DD D LDBBDBD তখন মনে হইল আমি সম্পূর্ণ এক, এজগতে আমার কেউ নাই, যাহাকে প্ৰাণাপেক্ষা বেশী ভালবাসিয়াছি, সে বৎসরে একখানা চিঠি লিখিবার ভার লইল না ; আমাকে ছাড়িয়া দিল। মাতাজীর নিকটে যাইয়৷ কঁদিতে লাগিলাম, তিনি বলিলেন, “ও ঐরকম কাঠ খোট্টা, ওর মধ্যে এত টুকু রস নাই।” আমি কুমিল্লা আসিয়া দেখি রামদয়াল আমাকে চিঠি লিখিয়াছে, আৰ্য্যমিশন ইনষ্টিটিউসনে আমাকে একটা কাজ দিয়াছে, বেতন কুমিল্লায় যাহা পাইতাম, তার চাইতে ১০২ টাকা বেশী। আমি লিখিলাম- “আমি তোমার সঙ্গে একস্থানে কাজ করিতে পারিব ন”- রামুদয়ালের শত শত চিঠি পোড়াইয়া ফেলিলাম। অশ্রুসিক্ত কণ্ঠে ভগৰানের নিকট বলিলাম, “আমাকে দুর্দিনে কে রক্ষা করিবে !! পৃথিবীর সকলেই তা আমায় একে একে ছাড়িয়া দিয়েছে-আমার মরিবার পথ বলিয়া দাও, আমি কার মুখ চাহিয়া ভাল থাকিব ? আমি ভাল হই, মন্দ SDLD Y D B TBB D K SYY YDKYSLDL S S DB চলিলাম কি ফুলবনে আসিলাম - তা দেখবার নাই, আমি এখন কি করিৰি ?” তখন চতুগুণ পরিশ্রম করিয়া ৰঙ্গভাষায় ইতিহাস লিখিতে