\Ο8O t63 of Ve ফু-সাহিত্য ফেলিয়া দেন,-কথায় চাতুরী ও বাকৃছিল দ্বারা মনোরঞ্জন করেন-কিন্তু এই নারায়ণী সৈন্যের সুদৰ্শন চক্রের প্রভাব স্বীকার করিয়া ও সেই গাতীৰীদিগকে মনে পড়ে, যাহারা ধনুতে জ্যা আরোপণ করিলে অৰ্দ্ধ বিশ্ব চমৎকৃত হইত এবং অক্ষৌহিণী সৈন্য শুধু ধনুর টঙ্কারের রব শুনিয়া রণক্ষেত্র হইতে পলাইয়া যাইত। একটা কথা লিখিতে ভুলিয়া গিয়াছি। ফরিদপুর হইতে কলিকাতায় আসিয়া আমি,কর্ণেল মহিমচন্দ্ৰ ঠাকুর এবং সুরেশচন্দ্ৰ সমাজপতির সঙ্গে অন্ধ কবি হেমচন্দ্ৰকে দেখিতে গিয়াছিলাম। হেমচন্দ্রের কবিতার প্রতি বাল্যকালে আমাদের যে অনুরাগ ছিল- এখনকার ছেলেদের তাহার কিছুই নাই। শৈশবে মাণিকগঞ্জ স্কুলে আমরা তাহার"মুদূৱ পশ্চিমে ছাড়িয়া গান্ধার, ছাড়িয়া পারস্য আরব কান্তার” প্ৰভৃতি কাব্য আবৃত্তি করিতাম, পূৰ্ণবাবু মাষ্টার মহাশয় সেগুলি আমাদের তরুণ কণ্ঠে গানের সুরে ধরাইয়া দিয়াছিলেন। যৌবনে “আবার গগনে কেন সুধাংশু উদয় রে” প্রভৃতি পদ আওড়াইয়া আমরা নিরাশ প্রণয়ী সাজিয়াছি। কলেজে BBLLLDS DD SDDBBDDDDS SLBD DBuB DBSYB EHuiiuYKKz শিৰ প্ৰমথেশ” প্রভৃতি ছন্দাত্মক কবিতা লঘু-গুরু মাত্রা ঠিক করিয়া আবৃত্তি-কৌশল দেখাইয়াছি । তারপর কুমিল্প থাকিতে বরদাচরণ DD DDB uuBBDB D BDBDDiDB BDDB BDBB BDDDSDD DBBBD DDD BBD D LLLBDYSS BB DBD SDSDS BBYS S YDBD BDBB DBDKE BD DS BBDD DD DBBDD DDBL DD তুলনামূলক সমালোচনা করিতেন, এবং পদে পদে হেম-কবির মহাকাব্যের সৌন্দৰ্য্য আবিষ্কার করিতেন। বৃজাম্বরের গৌরব লঙ্কেশ্বরের নাই, এবং শটীয় বিরাটী-চিত্রের নিকট প্রমীলা সীতা ও সন্দোদরী হীন-প্ৰভ-হেশ্বকৰি আতি অল্প কথায় খুব বড় বড় চিত্র ফলাইতে পারেন, মািট উল্লেীয়
