এই যুক্তি করি দেব চলিল সত্বর।
যথা আছে হিমালয়ে পর্ব্বত ঈশ্বর॥
বিবিধ প্রকারে করে দুর্গারে স্তবন।
অসুর আপদ হ’তে করহ রক্ষণ।
নম মাতা মহাদেবী শিবের ঘরনী॥
তুমি দীপ্তি তুমি চন্দ্রমুখী নারায়ণী।
তুমি বিদ্যা তুমি বুদ্ধি তুমি সে কল্যাণী
তুমি মা সর্ব্বানী লক্ষ্মী পতিত পাবনী॥
তুমি দুর্গা নাম ধর দুর্গতি নাশিনী॥
খ্যাতা কৃষ্ণা ধূমাবতী নম কাত্যায়নী॥
শান্ত মূর্ত্তি রৌদ্ররূপা মহেশ গৃহিনী।
তুমি মা প্রতিষ্ঠা দেবী জগত জননী॥
যেই দেবী বিষ্ণুমায়া সর্ব্বঘটে স্থিতি।
নম নম নম তাঁর চরণে প্রণতি॥
যে দেবী চৈতন্যরূপে সর্ব্বঘটে স্থিতি।
নম নম নম তাঁর চরণে প্রণতি॥
ক্ষুধারূপে যেই দেবী সর্ব্বঘটে স্থিতি।
নম নম নম তাঁর চরণে প্রণতি॥
ছাযারূপে যেই দেবী সর্ব্ব ঘটে স্থিতি।
নম নম নম তাঁর চরণে প্রণতি।
শক্তিরূপে যেই দেবী সর্ব্ব ঘটে স্থিতি।
নম নম নম তাঁর চরণে প্রণতি॥
যেই দেবী সর্ব্ব ঘটে তৃষ্ণারূপে স্থিতি।
নম নম নম তাঁর চরণে প্রণতি॥
পাতা:চণ্ডিকা-মঙ্গল.pdf/৩৮
অবয়ব
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে, কিন্তু বৈধকরণ করা হয়নি।
চণ্ডিকা মঙ্গল।
২৫