চণ্ডিকা-মঙ্গল । 曼窗 কুবের হ’তে আনিয়াছ মহা দু নিধি । পদ্মমালা কেশর দিয়েছে জলনিধি ॥ বরুণের স্বর্ণছত্ৰ ক’রেছ ধারণ । তব বল বীৰ্য্য রাজা ব্যক্ত ত্ৰিভূবন । আনিয়াছ বহুদ্রব্য হ’তে দেবগণ । দও আদি মহা অস্ত্র জিনিয়! শমন ॥ বরুণের অস্ত্র আছে তোমার মন্দিরে । তুমি কারে ভয় কর সংসার ভিতরে ॥ সমুদ্রেতে যত দ্রব্য হ’য়েছে উৎপত্তি । তোমার ঘরেতে সব অtছয়ে নৃপতি ॥ অনলে না হয় দগ্ধ এমত রতন । চন্দ্রে তোমা দিয়াছেন শুন হে রাজন ॥ সংসারের যত ধন করিছ হরণ । এই নারী রত্ন কেন না কর হণ ॥ চও মুগু কথা শুনি দৈত্যের ঈশ্বর । ভাকিয়া সুগ্ৰীব দূত আনিল সত্বর। দৈত্যপতি বলে তারে হইয়া চঞ্চল । বে প্রকায়ে রত হয় কহিবে সকল ॥ চলিলেক দূত ধেই পৰ্ব্বতে কামিনী । কহিলেক সব কথা মধুরসবাণী ॥ দূতে বলে শুন দেবী আমার বচন । ত্ৰৈলোক্য ঈশ্বর শুম্ভ জানে সৰ্ব্বজন । ষষ প্রতি হইয়াছে রাজার আদেশ । • প্রকাশ করিয়া কহি শুনহ বিশেষ ॥
