পাতা:চন্দ্রাবতী নাটক.pdf/৩৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

प्लज्जांशडी मांठेरु ! ২৯ সুবৰ্ণ । আর মহারাজ, আশ্চর্য দেখুন, বিংশঙিটে এইরূপ ঘটনা হল, কিন্তু সকল গুলিই বিদেশীয় সুপুৰুষ, যুবা ব্যক্তি, মানভূমির লোক একটা ও নয়। কুৎসিত কদাকার একটাও নয়। রাজা । তাই ত, মানভুমি বিদেশীয়গণের পক্ষে যে ভয়ানক স্থান হয়ে উঠলে ; সুবা । মহারাজ, কোমল নরমাংসলোলুপ কোন রাক্ষসী এ দেশে এসেছে । - রাজা। ভাল, দেখা যাক এখন চল । [ সকলের প্রস্থান। (কপিলবেশে ইন্দুমালার প্রবেশ ) ইন্দু। (স্বগত) এইত, মানভূমিতে এসে দুটা রূপ ধারণ করা হল। কামামুঞ্জরী নামে মহিষীর কাছে পরিচিত হয়েছি, আবার এই মোহন্তের শিষ্য সেঞ্জে মহারাজের কাছে চন্দ্রাবতী প্রার্থনা করতে এলেম। না জানি প্রিয়সখীর অনুসন্ধান করতে এদেশে অামাকে কত রূপই ধরতে হবে। কিন্তু কি আশ্চর্ঘ্য ; রাজপুরীর একটা লোকের মুখেও চন্দ্রাবতীর নাম শুনলেম না ! রাজা কেমন কর্যে সে চন্দ্রমালার অালে ঢেকে রেখেছেন । তা যখন মন্মথ এসে পৌচেছেন তখন প্রিয়মথির একটা সন্ধান হবেই হবে । আর তিনিই আমার সর্তীত্বের প্রহরী । নাট্যশালা কি ভয়ানক স্থান ! যেন ভুজঙ্গ-বিবর ! সতীত্বের কালসৰ্প স্বরূপ সুবাহুকেই আমার যত ভয় । কই, রাজ ত আর এ মন্দিরে এলেন ন, তবে আমি সভাতেই যাই। (আত্মপ্রতি দৃষ্টি করিয়া) ইন্মুমালা যে, নারায়ণদেবের শিষ্য কপিল, এ কার সাধ্য চিস্তে পারে , দপর্ণে আমিই আপনাকে চিন্তে পারি নে ! ( হাস্য করিয়া ) [ প্রস্থান ।