পাতা:চরিত্রহীন - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/২০০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

00 bद्धधश्म এমন ভয়ানক টের পেলে কি করে ? কিরণময়ী যে তাহাকে কোন দিকে ঠেলিতেছিল, দিবাকর ক্ৰমশঃ তাহা বঝিতেDDYKB BDB DDD DBBS D DB DBD DDD DD কিরণময়ী বলিল, কেমন করে যায় আমি তা জানিনে -কিন্তু শানে কিংবা পরের বই থেকে লেখা যায়- সে কথা ঠিক । দিবাকর উত্তেজিত হইয়া উঠিল । বলিল, আমি চুরি করেছি বলতে চাও ? DDBBB BBB DBBDSDD u SS BDBOB D uuuS DDD DDD D BB করেচ তাও টের পাওনি, এমনি অন্ধ তুমি । রাগ করো না ঠাকুরপো, কিন্তু এক বশিচক আর বজ্ৰাঘাত ছাড়া হাতে তোমার আর কোন সম্বল নেই ; এইটুকুমাত্র পজি, নিয়ে এই সমন্দ্ৰে পাড়ি জমাবো ? নভেল-লেখা এত ছোট জিনিস নয়। তবে যদি লাফ মেরে সমদ্র ডিঙোতে চাও, তাতেও দেবতার আশীবাদ চাই-অমনি হয় না । दर्तावनझा शानिgठ व्लागिव्ल । এই অপ্রত্যাশিত রূঢ়বাক্যে দিবাকর হস্তম্ভিত হইয়া গেল । এতদিন পর্যন্ত যাহার কাছে শািন্ধ ভাল কথা আর অন্মল-মধর পরিহাস লাভ করিয়াই আসিয়াছে, তাহারই কাছে এই তাচ্ছিল্য ও শিক্ষক ব্যঙ্গের প্রত্যুত্তরে সে যে কি উত্তর দিবে, তাহা ভাবিয়া পাইল না । খানিকক্ষণ চুপ করিয়া থাকিয়া আন্তে আস্তে কহিল, তবে এত লোক যে লিখচে তাদের সবাই কি ভালবেসেছে, না বিচ্ছেদের জ্বালা সয়েচে ? কবে জ্বালা সইতে পাব, সেই আশায় বসে থাকতে গেলে ত দেখাচি সাহিত্য-চৰ্চাই ছেড়ে দিতে হয়। তাহার উত্তাপ দেখিয়া কিরণময়ী হাসিমখে কহিল, একে সাহিত্য-চৰ্চা বলে ? একে বলে অনধিকার চাচা-বলিতে বলিতেই তাহার মাখের হাসি অকস্মাৎ অত্যন্ত কঠিন হইয়া উঠিল এবং তাহার নিজের কথাগলাই যেন ডুব মারিয়া বকের অন্তস্থল আলোড়িত করিয়া রক্তে ভিজিয়া ভারী এবং রাঙ্গা হইয়া উঠিয়া আসিল । মলিনমখে কহিল, আমার ব্যথা আজ তুমি বনবাবে না ঠাকুরপো, আর আশীবাদ করি, কোনদিন যেন ববিতেও না হয়, কিন্তু আমি ত তোমার বয়সে বড়, এই কথাটা আমার শানো ঠাকুরপো, যা নিজে বোঝা না, তা পরকে বোঝাবার মিথ্যা চেণ্টা করো না । ষাকে, চোন না, তার যা তা পরিচয় পরের কাছে দিও না । দিবাকর কথা কহিল না। কিরণময়ী ক্ষণকাল মৌন থাকিয়া ভারি গলা BTBDBB DDD DBB DDDSS BBDSDDBDBDD S BDB DDD BBBS BBBD কথা, এ অতিবড় দ্যভাগ্যের কথা। এ সংসারে যে দান-চারজন হতভাগ্যের এই নিগঢ়ি রহস্যের পরিচয় দেবার সত্যকার অধিকার জন্মায়, এ গােরভার তাদেরই হাতে ছেড়ে দিয়ে যদি অন্য কাজে মন দাও, তাতে কাজও হয়ত হয়, অকাজও কমে। অনাথক ছাদের কোণে মখ ভারী করে বসে কল্পনা করে লাভ হবে না, এ তোমাকে আমি নিশ্চয় বলচি ৷ গিলিট দিয়ে তোমার মত আনাড়ীকেই ভোলাতে পারবে, কিন্তু যে লোক পড়ে পড়ে সোনার রঙ চিনেছে, এ দখের কারাগারে যার ভরাডুবি হয়ে গেছে,