পাতা:চাৰুশীলা নাটক.pdf/৩৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

{ १७ • फ्रांकभौल मांफेक ! দেখে শেখে, কেউ বা ঠেকে শেখে, তা আমি ঠেকে শিখেছি t একটু রাতহ’লেই আর নিস্তার নাই, শতমুখী যেন বরাহ করেছে। (প্রস্থান । ) বিদ্যাভূষণের প্রবেশ । । বিষ্ঠা । এই যে যা বলেছি, তাই হ’য়েছে , ( দীর্ষ নিঃশ্বাস ফেলিয়া) হা মাতঃ বসুন্ধরে! আর কত কাল তুমি এই মদের দৌরাত্ম্য সঙ্ক ক'র বে ? দেশ যে ছারখার হয়ে গেল ! এ বিষের দেীরাত্ম্যে চতুর্দিক কেবল হাহাকার শব্দে পূর্ণ হচ্চে, আর যে শুনতে পারা যায় মা ! কতদিনে এই হলাহল সমুলে ধ্বংশ হবে,—কতদিনে তোমার উদর হতে এ বিষ দূরীভূত হবে,— ধনীর ধন, মানীর মান সকলই লোপ হলো । আর, যে দেশোমতির বিন্দুমাত্র আশা নাই ! হায় ! দুরাচার মদ্যপায়ীদের মনে কি এখনো জ্ঞানোদয় হ’লো না ? চিরকালটা কি এই বিষম পাপে মত্ত থাকৃবে ? হা বঙ্গবাসী মহোদয়গণ ! মনুষ্য নামের গৌরব কি একেবারে লোপ হ’লে ? ( দীর্ঘ নিঃশ্বাস পরিত্যাগ করিয়া ) - এখন যাই, দাদাকে আস্তে আস্তে ঘরে নে যাই, (নিকটে গিয়া হস্ত ধরিয়া গিরিজাকে উত্তোলন । ) গিরিজা । ( অচেতন অবস্থায় ) কে রে শালা হনু এলি ? বিষ্ঠা। দাদা ! আমি তোমার ভাই বিদ্যাভূষণ, এখন খায় বাই চল । গিরিজা। ছা-ৰা-(হাস্ত। (বিদ্যা গিরিজাকে লইয়া প্রস্থান । )