পাতা:চিঠিপত্র (অষ্টম খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২৯৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

খুব জোরে সায় দিয়াছিল— পণ্ডিত মহাশয় ( অর্থাৎ বিদ্যার্ণব ঠাকুর ) তাহাদের-না-তোমার সমাজের সেই কাদের বলে দিয়েছিল কিন্তু কই এত লোকের পুচ্ছ মলিয়াও গল্পগুচ্ছ আজও পেলেম না । ভাই হে যার টান সেই বোজে— তুমি এখানে থাকলে ‘ক্ষণিকা’র মত এই গল্পগুচ্ছেরও ১ম কপিখানাই আমি পেতেম | • ' কাৰ্ত্তিকের ভারতী কবে পাব ? আজিও রেণু দেখিতে পারি নাই— যে কয়দিন ভূতে-ধরা’ হয়েছিলেম সে ক'দিন পড়বার কোন আশা ছিল না বলে প্রমথবাবুর অভিলাষ মত র্তাকে বইখানা পড়িতে দিয়াছি— পাইবামাত্র পুস্তকের ছচারি স্থান যাহা দেখিয়াছি তাহাতে নিজেরই সমালোচনা লিখবার ইচ্ছা হয়েছিল এবং মনে করে ছিলেম তোমাকে কিছু না জানিয়ে agreeably surprise কৰ্ব্ব । আমার রাস্কিন-প্রবন্ধে কলা-বিদ্যা সম্বন্ধে যে আলোচন৷ আছে তাহ লইয়া অনেকেই রাস্কিনের পক্ষ অবলম্বন করিয়া আমার মতের বিরুদ্ধে জিহবা আস্ফালন কচ্চেন— সেদিন কবি দেবেন্দ্রনাথ এবং তাহার আর একটি বন্ধু আসিয়া খাণিকক্ষণ খুব দ্বন্দ্ব করে গেছেন– Sophiaরও সম্পাদক বিদ্যার্ণব মহাশয়ের নিকট জানাইয়াছেন আমি রাস্কিনকে অন্যায় আক্রমণ করিয়াছি— সৌন্দৰ্য্য সম্বন্ধে রাস্কিনেরই মত সমীচীন। দেবেন্দ্র সেন এবং তদ্বন্ধু কিন্তু স্বীকার করিয়া গিয়াছেন যে রাস্কিনই ভ্রান্ত 2\ebr