পাতা:চিঠিপত্র (অষ্টাদশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১৮৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পঞ্জিকায় অকাল পড়েচে— শুভলগ্ন আর আসেই না। তাই গান গাচ্চি— ওগো হেমনলিনী আমার দুখের কথা কারো কাছে বলিনি। লক্ষ্মীর চরণতলে ফুটে আছ শতদলে সে পথ করিয়া লক্ষ্য কেন আমি চলিনি ? ইতি ১০ ফাল্গুন ১৩২৮ ॐ ® ১৪ মার্চ ১৯২২ { শাস্তিনিকেতন} কল্যাণীয়াসু, আমি ভেবেছিলুম প্রয়াগধামে মাথা মুড়েবার কথা চলচে– তোমার আমন চুল সমস্ত পাণ্ডার হাতে কাটে {য] যাবে মনে করে পাণ্ডার উপরে মনে মনে খুব রাগ করে “কুন্তলকৃন্তন কাবা” নাম দিয়ে একটা মহাকাব্য লিখব ঠিক করেছিলুম— আরম্ভ করেছিলুম ; কৰ্ত্তরী-চালনে রাণু চুড়া-শোভাকর অকালে, কহ হে দেবী অমৃতভাষিণী কোন কেশধারিণীরে বরি তার পদে পাঠাইলা পুনরায় পাণ্ড সন্নিধানে ইত্যাদি— কিন্তু এমন সময়ে তোমার চিঠি পেয়ে আমার অমিত্রাক্ষরের ধ্যান ভঙ্গ হল। ভালই হল, কেন না আজ রাত্রেই কলকাতায় যাচ্চি’ – জিনিষপত্র ➢ማልግ > br輔 > ミ