পাতা:চিঠিপত্র (অষ্টাদশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৫৬৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২ রবীন্দ্রনাথের এককালীন বাসস্থান ‘দেহলি'। পত্র ৫১ ৷ ১ রবীন্দ্রনাথের ব্যক্তিগত ভৃত্য। ২ কিরণচন্দ্র দে, আই. সি. এস.। পত্র ৬১। দ্র, ভানুসিংহের পত্রাবলী, পত্র ৩৭। ১ দ্র. ৫৫-সংখ্যক পত্র, টীকা ৪। এই চিঠি থেকে জানা যাচ্ছে, তখনই রবীন্দ্রনাথ সেই বাড়িটিকে উত্তরায়ণ’ নামে অভিহিত করছেন। পরে বাড়িটির অনেক পরিবর্তন হয়ে 'কোণার্ক’ নামে পরিচিত হয়েছে। এখন সমগ্র এলাকাটিকে "উত্তরায়ণ’ বলা হয়। ২ তখন হাওড়া-স্টেশনের কাছে গঙ্গা পার হওয়ার জন্য একটি পন্টুনব্রিজ ছিল, জোয়ারের সময়ে বড়ো জাহাজ যাওয়ার পথ করে দেওয়ার উদ্দেশ্যে এই ব্রিজ খুলে দেওয়া হত। ৩ এই চিঠিটি পাওয়া যায় নি। পত্র ৬২। দ্র, ভানুসিংহের পত্রাবলী, পত্র ৩৮ । পত্র ৬৫। দ্র, ভানুসিংহের পত্রাবলী, পত্ৰ ৩৯। ১ শিলং থেকে গৌহাটি, শ্রীহট্ট ও ত্রিপুরা ভ্রমণের পর রবীন্দ্রনাথ কলকাতা হয়ে শান্তিনিকেতনে ফিরে আসেন ২৭ কার্তিক ১৩২৬ (১৩ নভেম্বর ১৯১৯) তারিখে। এই তথ্য অবলম্বনে চিঠিটির তারিখ নির্ধারিত হয়েছে। ২ দ্র, পত্র ৫৫, টীকা ৪ ও পত্র ৬১, টীকা ১। পত্র ৬৬ ৷ ১ এই দুটি ছাত্র সম্পর্কে প্রমথনাথ বিশী লিখেছেন : ‘আমি ও আমার সঙ্গী অন্ধদেশীয় বিদ্যার্থী চলমায়কে ৰিশ্বভারতীর প্রথম ছত্ৰ বলিলেও বলা যায়। ..রবীন্দ্রনাথ নিয়মিত আমাকে ও চলমায়কে পাঠ দিতেন। দুপুরবেলাতে ইংরেজি; তখন কেবল আমরা দুটিই থাকিতাম।’ (‘রবীন্দ্রনাথ ও শান্তিনিকেতন', ১৩৯৩, পৃ. ১২৩, ১২৮) ২ এই সময়ে রাগুদের শান্তিনিকেতনে আসা সম্ভব হয় নি। ৩ এর সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথ এই দিনই কনিষ্ঠ জামাতা নগেন্দ্রনাথ ©☾Ꮡ