পাতা:চিঠিপত্র (অষ্টাদশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৫৮৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দাস, শ্রীমতী শাস্তা চট্টোপাধ্যায়, শ্রীমতী আশা অধিকারী বিশ্বভারতীর ছাত্রীরূপে আসিয়াছেন। আরো দুই তিন জন নূতন ছাত্রীও আসিয়াছেন। তাহাদের জন্য নেবুকুঞ্জে’ নূতন একটি ছাত্রীনিবাস খোলা হইয়াছে। শ্ৰীমতী আশা অধিকারী এলাহাবাদ বিশ্ববিদ্যালয় হইতে আচাৰ্য উইন্টারনিজের নিকট সংস্কৃত অধ্যয়নের জন্য প্রেরিত হইয়াছেন। o. S Se ১ রাণুর কনিষ্ঠ ভ্রাতা অশোক অধিকারী। ২ ২৮ ফেব্রুয়ারি ১৯২৩ ক্ষিতিমোহন সেনকে সহযাত্রী করে রবীন্দ্রনাথ কাশী যাত্রা করেন। তিনি ১ মার্চ হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ে বক্তৃতা দেন এবং ৩ ও ৪ মার্চ উত্তর ভারতীয় বঙ্গ সাহিত্য সম্মিলনে সভাপতিত্ব করেন।

  • 岡 > >8 l

১ ফণিভূষণ রাণুকে সঙ্গে নিয়ে মোগলসরাই স্টেশন পর্যন্ত এসে রবীন্দ্রনাথ ও ক্ষিতিমোহনকে লখনৌগামী ট্রেনে তুলে দিয়ে কাশী ফিরে যান । ২ রেলপথে লেখা এই গানগুলিকে নির্দিষ্টভাবে চিহ্নিত করা শক্ত। প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়-রচিত ‘গীতবিতান কালানুক্রমিক সূচী অনুসারে ১৯ ফাল্গুন ১৩২৯ (৩ মার্চ ১৯২৩) কাশীতে থাকার সময়ে রবীন্দ্রনাথ নাই বা এলে সময় যদি নাই’ ও ‘নাই যদি বা এলে তুমি’ গান-দুটি লেখেন, এর পরে ২৬ ফাল্গুন (১০ মার্চ) লক্ষ্মেী-বোম্বাই পথে তিনি লেখেন 'তোমার শেষের গানের রেশ নিয়ে কানে' এবং ২৯ ফাল্গুন (১৩ মার্চ) আমেদাবাদে রচিত হয় ‘তোমায় গান শোনাব’ গানটি— এ ছাড়া অনুমিত হয় যুগে যুগে বুঝি আমায়', 'খেলার সার্থী, বিদায়দ্বার খোলো’ এবং দ্বারে কেন দিলে নাড়া’ গানগুলি ফাল্গুন মাসে রচিত হয়েছিল। ৩ সংবাদপত্রের বিবরণ থেকে জানা যায়, রবীন্দ্রনাথ বোম্বাই থেকে আমেদাবাদ হয়ে সিন্ধুপ্রদেশের করাচি শহরে পৌঁছন ১৮ মার্চ (৫চৈত্র)। তিনি শান্তিনিকেতনে ফিরে আসেন ২৭ চৈত্র (১০ এপ্রিল) তারিখে। পত্র ১১৫ । পত্রটির একটি ভূমিকা আবশ্যক। গত বৎসর শারদোৎসব’ অভিনয়ের ¢ግሆ