পাতা:চিঠিপত্র (অষ্টাদশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৬১৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ফণিভূষণ অধিকারীকে লিখিত রবীন্দ্রনাথের পত্র পত্র ১ । ১ ফণিভূষণ কলকাতায় চিকিৎসা ও মাসাধিককাল শান্তিনিকেতনে বিশ্রাম নিয়ে সপরিবারে ১০ জুলাই ১৯১৮ কাশীর পথে রওনা হন। রাণু ১০ ও ১১ জুলাই রেলপথে ভ্রমণের দীর্ঘ বিবরণ দিয়ে কাশী পৌঁছনোর সংবাদ জানান। দ্র. রাপুর পত্র ১৪। ২ পশুপতি সম্ভবত কাশীর কোনো সংগীতশিক্ষক। পত্র ২ । ১ দক্ষিশভারত ভ্রমণের সময়ে ইনফ্লুয়েঞ্জার যে-আক্রমণে রবীন্দ্রনাথ অসুস্থ ও দুর্বল হয়ে পড়েছিলেন, কাশীতে গিয়ে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে বক্ততা দিয়ে সেই দুর্বলতা অনেক বেড়ে যায়।"সেই কারণেই গ্রীষ্মের ছুটিতে তিনি প্রথমে শাস্তিনিকেতনে ও পরে কলকাতাতেই ছিলেন, হাওয়া বদলের জন্যে কোনো শীতপ্রধান অঞ্চলে যান নি। অবশ্য এই সময়ে প্রতিমা দেবীর স্বাস্থ্যোদ্ধারের জন্য রথীন্দ্রনাথ তাকে নিয়ে শিলং পাহাড়ে ছিলেন। וסי G* ১ বিহারীলাল গুপ্ত (১৮৪৮-১৯১৬) ঠাকুরপরিবারের সঙ্গে অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ ছিলেন। ১৮৯৩ সালে তিনি যখন কটকে ডিস্ট্রিক্ট জজের কাজ করছিলেন, রবীন্দ্রনাথ কয়েকদিন তার আতিথ্য গ্রহণ করেন। তার কন্যা ললিতা, স্নেহলতা (লটি) ও চারুলতা (সিরিন) রবীন্দ্রনাথেরও খুব স্নেহের পাত্রী ছিলেন। কুমুদনাথ সেনের সঙ্গে ১৮৮৯ সালে যখন স্নেহলতার (১৮৭৪-১৯৬৭) বিবাহ হয়, তখন রবীন্দ্রনাথ এই উপলক্ষে সুখে থাকো আর সুখী করো সবে গানটি লিখে দেন। স্নেহলতা বিদুষী ছিলেন, ইংরেজি ভাষায় তিনি কয়েকটি গল্পগ্রন্থ রচনা করেন। ১৯০৭ সালে স্বামীর অকালমৃত্যুর পরে ठिनेि कलकाऊान्न जख्न भिन्नन कहलएख cयान रमन। ब्रबैौवनाथ ७ डैब्रि শিক্ষাদর্শের প্রতি শ্রদ্ধাবশত তিনি তার পুত্রকন্যাদের অনেককেই শান্তিনিকেতন বিদ্যালয়ে ভর্তি করে দিয়েছিলেন। শেষে তিনি যখন নিজেই বিশ্বভারতীয় কাজে যোগ দিতে চাইলেন, ২৩ আশ্বিন ১৩২৮ (৯ অক্টোবর ১৯২১) כי כ9א