পাতা:চিঠিপত্র (অষ্টাদশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৬২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পত্রিকায় প্রকাশিত হয় নি। ডাঃ শশধর সিংহ সম্পূর্ণ গ্রন্থটি ইংরেজিতে অনুবাদ করেন, কিন্তু ১৯৬০ সালের আগে সেটি ছাপা হয় নি। প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় লিখেছেন, “১৯৩৬-৩৭ সালে আমেরিকার Unity নামক পত্রিকায় বসন্ত রায়-কর্তৃক রাশিয়ার চিঠি Russian Impressions নামে প্রকাশিত হয়।' (রবীন্দ্রজীবনী, ৩য়, ১৩৯৭, পৃ. ৪২২) ৩ এই অংশটি স্বাভাবিকভাবেই উল্লিখিত পত্রিকায় ও গ্রন্থে ছাপা হয় নি। পত্র ২। রবীন্দ্রভবনে রক্ষিত প্রতিলিপি থেকে মুদ্রিত। ১ আশা ও আরিয়ামের বিবাহ হয় ১ বৈশাখ ১৩৪০ (১৪ এপ্রিল ১৯৩৩) তারিখে। এর কিছুকাল পরে উভয়ে শাস্তিনিকেতন ত্যাগ করে মাদ্রাজের আডিয়ারে অ্যানি বেসান্টের ন্যাশনাল য়ুনিভার্সিটিতে যোগ দেন। পত্রটির রচনাকাল নির্ণয় করা শক্ত। ১৯৩৪ খৃস্টাব্দ হতে পারে। অক্টোবর ১৯৩৪-এ আডিয়ারে গিয়ে রবীন্দ্রনাথ আশা, আরিয়াম ও তাদের প্রথম কন্যাকে (উষণা) দেখে এসেছিলেন। পত্র ৩। রবীন্দ্রভবনে রক্ষিত প্রতিলিপি থেকে মুদ্রিত। ১ আশার যে-চিঠিটির উত্তরে এই পত্রটি লিখিত, সেটি পাওয়া না যাওয়ায় প্রসঙ্গটি বোঝা যায় না। ২ গ্রীষ্মের সময়টি কাটানোর জন্য রবীন্দ্রনাথ কালিম্পঙে আসেন ২৫ এপ্রিল ১৯৩৮ তারিখে। মৈত্ৰেয়ী দেবীর আহবানে তিনি ২১ মে মংপুতে আসেন। পত্রটি সেখান থেকে লেখা। পত্র ৪ । রবীন্দ্রভবনে রক্ষিত প্রতিলিপি থেকে মুদ্রিত। ১ আরিয়াম ১৭ নভেম্বর ১৯৩৮ রবীন্দ্রনাথকে একটি চিঠি লিখে জানান, তার কন্যা উষণা কানের যন্ত্রপায় কষ্ট পাচ্ছেন। রবীন্দ্রনাথ ২৪ নভেম্বর পত্রে তার আরোগ্য কামনা করেন। সম্ভবত এই রোগেই মেয়েটির জীবনাবসান হয়। পত্রটি সেই শোকসংবাদ পেয়ে লেখা। θS ο