পাতা:চিঠিপত্র (ঊনবিংশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নরেশচন্দ্র সেনগুপ্ত লিখলেন “সাহিত্যধৰ্ম্মের সীমানা’, ১৩৩৪ আশ্বিন ‘বিচিত্রায় তার জবাবে দ্বিজেন্দ্রনারায়ণ বাগচী লিখেছেন– “সাহিত্যধৰ্ম্মের সীমানা বিচার”। তার পাল্টা জবাব দিলেন নরেশচন্দ্র সেনগুপ্ত ‘সাহিত্য-ধৰ্ম্মের সীমানা বিচারের উত্তর’। ইতিমধ্যে শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় এই বিতর্কে অবতীর্ণ হয়ে লেখেন ‘সাহিত্যের রীতিনীতি’ প্রবন্ধটি— প্রকাশিত হয় ১৩৩৪ আশ্বিনের “বঙ্গবাণী’ পত্রিকায়। আধুনিক সাহিত্য সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথের বক্তব্যের সমস্তটা ‘সাহিত্যধৰ্ম্ম প্রবন্ধে প্রকাশিত হয় নি। আধুনিক সাহিত্য-সম্পর্কে তার বক্তব্যকে সম্পূর্ণতা দেবার জন্য রচিত হয় ‘সাহিত্যে নবত্ব’। ‘যাত্রীর ডায়ারি’ শিরোনামায় ১৩৩৪ অগ্রহায়ণের প্রবাসী’তে প্রবন্ধটি প্রকাশিত হয়। অগ্রহায়ণ, ১৩৩৪ ‘বিচিত্রায় নরেশচন্দ্র সেনগুপ্ত লিখলেন ‘কৈফিয়ৎ বা সাহিত্য-ধৰ্ম্মর সীমানা বিচারের উত্তর’। এদিকে ১৩৩৪ বঙ্গাব্দে ৯ ভাদ্র নবপর্যায়ে মাসিক “শনিবারের চিঠি’ প্রকাশিত হয়। সম্পাদক যোগানন্দ দাস ও সহকারী সম্পাদক সজনীকান্ত। এই পর্যায়েই আধুনিক সাহিত্যের প্রতি শনিবারের চিঠি’র আক্রমণ হয় তীব্র। রবীন্দ্রনাথ সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়কে ১৩৩৪, ২৩ পৌষ তারিখে লেখা এক পত্রে তার মনোভাব ব্যক্ত করেন। পত্ৰখানি ১৩৩৪ মাঘের “শনিবারের চিঠিতে প্রকাশিত হয়। তার অংশবিশেষ উদ্ধৃত হল— অনুভব করেছি। বোঝা যায় যে এই ক্ষমতাটা, আর্ট-এর পদবীতে গিয়ে পৌছেচে।” আর্টের দাবী আছে। “শনিবারের চিঠি’র অনেক লেখকের কলম وی\ O نه