পাতা:চিঠিপত্র (ঊনবিংশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১৬৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

‘আত্মশক্তি’র ১৩৩৪ বঙ্গাব্দের ভাদ্র মাসের ৯, ১৬, ২৩, ৩০ তারিখে ও আশ্বিন মাসের ২৭ তারিখের সংখ্যায় পাঁচ কিস্তিতে প্রকাশিত হয়েছিল। ৩ মোহিতলাল মজুমদার (১৮৮৮-১৯৫২)। কবি, সাহিত্যিক, সমালোচক ও প্রবন্ধকাররূপে তিনি বাংলা সাহিত্যে স্থায়ী আসন লাভ করেন। “শনিবারের চিঠি’র তিনি নিয়মিত লেখক ছিলেন। সজনীকান্তের সাহিত্যজীবনের প্রথমদিকে মোহিতলাল মজুমদারের বিশেষ ভূমিকা ছিল। সমালোচনা সাহিত্য ও ব্যঙ্গ সাহিত্য রচনায়, সজনীকান্তকে তিনি বিশেষভাবে অনুপ্রাণিত করেছিলেন। ৪ দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুর -সম্পাদিত, “ভারতী’ ১২৮৪, শ্রাবণ, ভাদ্র, আশ্বিন, কার্তিক, পৌষ ও ফাল্পন সংখ্যায় ধারাবাহিকভাবে রবীন্দ্রনাথের ‘মেঘনাদবধ কাব্য’ প্রবন্ধটি প্রকাশিত হয়েছিল। (দ্র, রবিজীবনী : ১, (وا وا ۔ ہم واہد .f? (* কবিকৃত বঙ্কিমচন্দ্রের রাজসিংহের সমালোচনাটি ১৩০০ চৈত্র সংখ্যার সাধনা পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয়। পরবর্তীকালে তা ‘আধুনিক সাহিত্য’ গ্রন্থে অন্তর্ভুক্ত হয়। (দ্র. রবিজীবনী ৩, পৃ. ২৯১)। 어G- 인 ১ ১৯২৮ সালে রবীন্দ্রনাথ হিবার্ট লেকচারার মনোনীত হয়েছিলেন। ১৯ মে ১৯৩০, অক্সফোর্ডের ম্যানচেস্টার কলেজে রবীন্দ্রনাথ তার প্রথম হিবার্ট বক্তৃতা দিয়েছিলেন। এই বক্তৃতামালার পরবর্তী দুই দিন হল ২১ ও ২৬ মে, ১৯৩০ । এই ভাষণের বিষয় ছিল : “The Religion of Man’ । কবির এই বক্তৃতা তৎকালীন ইংলন্ডে বিশেষ আলোড়নের সৃষ্টি করেছিল। কিছুকাল পরে এই প্রবন্ধগুলির বক্তব্য ‘মানুষের ধর্ম গ্রন্থে রবীন্দ্রনাথ নতুন করে লিপিবদ্ধ করেছিলেন। (দ্র, রবীন্দ্রজীবনী ৩, পৃ. ৩১৬, ৩১৯, ৩৭১-৭৩) ২ ১৩৩৪ বঙ্গাব্দে “শনিবারের চিঠি’ আধুনিক সাহিত্যকে বিদ্রুপ করে তুমুল আলোড়নের সৃষ্টি করেছিল। শনিবারের চিঠি'র পক্ষ থেকে বারংবার সজনীকান্ত পত্ৰযোগে রবীন্দ্রনাথকে “সম্পূর্ণ দলাদলি নিরপেক্ষভাবে S 8 & ১ ৯ | ১ O