পাতা:চিঠিপত্র (ঊনবিংশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১৮২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কিন্তু একদিকে “শনিবারের চিঠি’র হয়ে ওকালতি ও অপরদিকে রবীন্দ্রনাথের নৃত্যনাট্যসফরকে কেন্দ্র করে উভয়ের মধ্যে যে পত্রাঘাত চলে তাতে তাদের সম্পর্কে অন্তরের গভীরে ছেদ পড়েছিল। অবশেষে সজনীকান্ত রবীন্দ্রনাথের এই অভিপ্রায়ের কথা সুনীতিকুমারের কাছে নিবেদন করেন। তিনিও সানন্দে রবীন্দ্রনাথের উভয় বাসনা পূরণ করতে রাজি হন। (দ্র : ক) সজনীকান্তের লেখা চিঠি, সংখ্যা—৬ ও ৭ খ) রবীন্দ্রনাথের ৮-সংখ্যক পত্রের সূত্র-২) পত্র- ১ ৬ 峰 ১ আশ্বিন ১৩৪৫, ‘অলকার’র ১ম বর্ষ ১ম সংখ্যায় রবীন্দ্রনাথের ‘মুক্তির উপায় প্রকাশিত হয়েছিল। তার দক্ষিণা রূপে কাঞ্চন মূল্য দেড়শত টাকার একটি চেক পত্ৰযোগে ৩০/১০/৩৮ তারিখে সজনীকান্ত রবীন্দ্রনাথের কাছে পাঠিয়েছিলেন। (দ্র, সজনীকান্তের পত্র-৬) ২ ‘বাংলা ভাষা পরিচয়’ সম্পর্কিত কাজে, রবীন্দ্রনাথের একান্ত সচিব সুধাকান্ত রায়চৌধুরীর নির্দেশানুযায়ী “শনিবার ৫ নবেম্ভর, ১৯৩৮, সস্ত্রীক সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়, প্রখ্যাত আলোকচিত্রশিল্পী শম্ভ সাহা ও সজনীকান্তের শান্তিনিকেতন যাবার দিন স্থির হয়েছিল। ৩ হেমন্তবালা দেবীর দৌহিত্র কিশোরকান্তের ডাকনাম “নাচন’। নাচনকে লেখা রবীন্দ্রনাথের চিঠিখানির বাহক ছিলেন সজনীকান্ত। 어G- ) 이 ১ রবীন্দ্রনাথের ‘মুক্তির উপায়’ গল্পটিকে অবলম্বন করে সৌরীন্দ্রমোহন মুখোপাধ্যায় যে নাট্যরূপ দিয়েছিলেন। তা দশচক্র’ নামে সর্বপ্রথম ষ্টার থিয়েটারে ২৬ ফেব্রুয়ারি ১৯১০-এ অভিনীত হয়। (দ্র, ‘সাধারণ রঙ্গালয় ও রবীন্দ্রনাথ, পৃ. ৪০) দীর্ঘকাল পরে রবীন্দ্রনাথ স্বয়ং ‘মুক্তির উপায় গল্পটির নাট্যরূপ লেখেন। এবং তা ‘অলকা’ ১ম বর্ষ ১ম খণ্ড ১৩৪৫ আশ্বিনে প্রকাশিত হয়। নাট্যরূপ দেবার দুমাস পরে ‘মুক্তির উপায়’ নাটকটি মহড়া প্রসঙ্গে শান্তিনিকেতন থেকে রবীন্দ্রনাথ নির্মলকুমারী মহলানবিশকে একটি পত্রে > Q>