পাতা:চিঠিপত্র (ঊনবিংশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১৮৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শিরোনামে একটি গদ্য রচনা পাওয়া যায়, যার সঙ্গে ভারতী-তে প্রকাশিত প্রবন্ধটির মধ্যবর্তী অনেক অংশের বিষয় ও ভাষায় সাদৃশ্য আছে। ‘মালতী পুথি’-তে প্রবন্ধটির সম্পূর্ণ খসড়া সম্ভবত করা হয়নি।” (দ্র, ‘রবিজীবনীS, शृ. २१७-११) ৩ রবীন্দ্রনাথের ‘সান্তনা’ প্রবন্ধটি ‘ভারতী’ ১২৮৪, চৈত্র সংখ্যায় পৃ. ৩৯৯-৪০১ প্রকাশিত হয়। বিশ্বভারতী প্রকাশিত রবীন্দ্র-রচনাবলী ত্রিংশ খণ্ডে ‘বিবিধ’ বিভাগে ‘সাস্তুনা অন্তর্ভুক্ত হয়, (ফাল্লন ১৪০৪), পৃ. ৩৮৭-৮৮ ৷ পত্র-২২ ১ ১৭ অক্টোবর ১৯৩৯ সজনীকান্ত মংপুতে রবীন্দ্রনাথের কাছে একটি চিঠিতে কবির জ্যোতিষবিষয়ক লেখা সম্বন্ধে তার মতামত জানান। সঙ্গে হেমন্তবালা দেবীর একটি লেখাও পাঠিয়েছিলেন। (দ্র, ‘আত্মস্মৃতি’, পৃ. ৫৩৪) অধ্যাপক জগদীশ ভট্টাচার্য এই প্রসঙ্গে লিখেছেন—এই চিঠির “সঙ্গে “শনিবারের চিঠি’তে প্রকাশিত হেমন্তবালা দেবীর একটি লেখাও প্রেরিত হল।” (দ্র, ‘রবীন্দ্রনাথ ও সজনীকান্ত’, পৃ. ১৭৩) লেখা প্রকাশিত হয়নি। ১৩৪৬ বঙ্গাব্দের মাঘ সংখ্যার “শনিবারের চিঠিতে পৃ. ৪৯৬-৯৭, জোনাকী দেবী ছদ্মনামে হেমন্তবালা দেবীর রচিত ‘গদ্যকবিতা’ শীর্ষক একটি কবিতা প্রকাশিত হয়। এ-২৩ ১ ১২ই সেপ্টেম্বর ১৯৩৯ তৃতীয়বার রবীন্দ্রনাথ মংপুতে গিয়েছিলেন। (দ্র, ‘মংপুতে রবীন্দ্রনাথ’, পৃ. ১০১) রবীন্দ্রনাথ ২৫/১০/৩৯ তারিখে ইন্দিরাদেবীকে মংপু থেকে একটি পত্রে লেখেন— “—৫ই নবেম্বর অবতরণ করব নিম্নভূমিতে। দু-চার দিন কলকাতায় যখন থাকবো দেখা হবে ... S \ෂ\ව්