পাতা:চিঠিপত্র (ঊনবিংশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২৫৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কৃতজ্ঞতা স্বীকার বর্তমান গ্রন্থের জন্য বিশ্বভারতীর মাননীয় উপাচার্য শ্রীযুক্ত সুজিত কুমার বসু মহাশয়কে আমার আন্তরিক কৃতজ্ঞতা ও নমস্কার জানাই। বিশ্বভারতীর গ্রন্থন-বিভাগের অধ্যক্ষ শ্রীযুক্ত সুধেন্দু মণ্ডল মহাশয় এই গ্রন্থ প্রকাশে যে ঐকান্তিক আগ্রহ ও তৎপরতার পরিচয় দিয়েছেন তাতে আমি অভিভূত। তাকে ও তার সহকর্মীবৃন্দের জন্য রইল আমার আন্তরিক ধন্যবাদ। এইসঙ্গে বিশ্বভারতী রবীন্দ্রভবনকেও আমার আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করি। এই প্রসঙ্গে যাঁর কথা প্রথমেই মনে আসে তিনি শ্রীমতী সুপ্রিয়া রায়। যার আন্তরিক সহযোগিতা ও ব্যক্তিগত উৎসাহ ও সাহচর্যে আজ এই গ্রন্থ প্রকাশ সম্ভবপর হয়েছে। সুপ্রিয়াদির সূত্রেই শ্রীপ্রশান্তকুমার পালের সঙ্গে আমার পরিচয় হয়। আজ এই কথা বলতে কোনো দ্বিধা নেই যে প্রশান্তদার কাছেই আমার এই গ্ৰন্থরচনার হাতে-খড়ি হয়েছে। তার ব্যক্তিগত সাহায্য ও অভিজ্ঞ পরিচালনায় এই কাজটি সম্পূর্ণ করা সম্ভব হল। শ্রীমতী আলপনা রায়, ব্যক্তিগতভাবে আমাকে বিশেষ সাহায্য করেছেন। তাকে আমি আমার আন্তরিক কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাই। কৃতজ্ঞ। এক্ষেত্রে যার নাম সর্বাগ্রে বলতে হয়— তিনি আশিসদা (শ্ৰীআশিসকুমার হাজরা)। শ্রীগৌরচন্দ্র সাহা, শ্রীদিলীপ হাজরা, শ্রাতুষারকান্তি সিংহ, শ্রীমতী জ্যোৎস্না চট্টোপাধ্যায় এদের সকলের কাছে আমি কৃতজ্ঞ। こ ○Ve