পাতা:চিঠিপত্র (একাদশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৫৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হচ্চ ? আমাদের জাহাজে জায়গা করেচ কি ? ইতি ১২ ভাদ্র ১৩৩১ স্নেহানুরক্ত শ্রীরবীন্দ্রনাথ ঠাকুর מסא ২৮ মার্চ ১৯২৫ હૈં কল্যাণীয়েযু এইমাত্র তোমার চিঠি পেলুম। সংক্ষেপে দুই একটি কথা বলি। এখন আমরা যাকে সায়ান্স, বলি মানুষের মধ্যে চিরকালই তা আছে। এখন তাকে জীবনের অন্ত অঙ্গ থেকে আমরা পৃথক করে বিশেষ নাম দিয়ে বিশেষ ভাবে তার সম্বন্ধে সচেতন হয়ে উঠেছি। তার কারণ, বৰ্ত্তমান কালে প্রাকৃতিক শক্তিকে মানুষ নিজের কাজে খাটাবার জন্যে উঠে পড়ে লেগেছে ; এতে করে তার খুবই সুবিধা হচ্চে । তাই আজকাল এই সুবিধার চর্চাটা মানুষের অন্য সমস্ত প্রয়াসের ASMMSMA AMSMMAAA AAAAS AAAAASAAAA তুলনায় বড় হয়ে উঠল। কিন্তু মানুষ যখনি হাতুড়ি দিয়ে পাথর ভেঙেছে, লোহার শলা দিয়ে মাটি খুড়েচে, তাত বসিয়ে কাপড় বুনেছে তখনি সে সুবিধা-ঘটাবার বুদ্ধিকে জাগিয়েছে। তাতে সে জয়ী হয়েছে। কিন্তু কখনো সে আপন হাতিয়ারকে নিয়ে গান গায় নি। তলোয়ার নিয়ে গেয়েছে, হাতিয়ার বলে নয়, তাতে বধ করবার সুবিধা হয় 8 S