পাতা:চিঠিপত্র (চতুর্দশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১৪৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

করেচেন। একালে ইন্দ্রদেব তোমাকেই পাঠিয়েচেন আমার কৰ্ত্তব্য মাটি করবার জন্তে । অথচ এটা প্রোফেসারীয় কৰ্ত্তব্য —কবির কৰ্ত্তব্য নয়, অতএব আমার উচিত ছিল এই কৰ্ত্তব্যকে শ্রদ্ধা করা । ইতি ২ ফেব্রুয়ারি ১৯৩৩ তোমাদের রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ף o צ ২ অক্টোবর ১৯৩৩ - শান্তিনিকেতন কল্যাণীয়েষ্ণু কাব্যের একটা বিভাগ আছে যা গানের সহজাতীয় । সেখানে ভাষা কোনো নির্দিষ্ট অর্থ জ্ঞাপন করে না, একটা মায়া রচনা করে, যে-মায়া ফান্তুন মাসের দক্ষিণ হাওয়ায়, যে মায়া শরৎঋতুতে সূৰ্য্যাস্তকালের মেঘপুঞ্জে । মনকে রাঙিয়ে তোলে, এমন কোনো কথা বলে না, যাকে বিশ্লেষণ করা সম্ভব । ক্ষণিকার “আবির্ভাব” কবিতায় একটা কোনো অন্তগূঢ় মানে থাকতে পারে কিন্তু সেট। গৌণ, সমগ্রভাবে কবিতাটার একটা স্বরূপ আছে, সেটা যদি মনোহর হয়ে থাকে তাহলে আর কিছু বলবার নেই। তবু “আবির্ভাব” কবিতায় কেবল সুর নয় একটা কোনো কথাও বলা হয়েছে সেটা হচ্চে এই যে, একসময়ে মনপ্রাণ ছিল ফাল্গুনমাসের জগতে, তখন জীবনের কেন্দ্রস্থলে একটি ఇS S 8 |&