পাতা:চিঠিপত্র (চতুর্দশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২৬৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অৰ্দ্ধশত শরতে সোনা ঢেলেছ তুমি নিত্য, অৰ্দ্ধশত মিলিলে হেন তবে সে পূরে চিত্ত ; সোনার তরণী দিয়েছ ভরি’ তবুও আশা অনেক করি ;– ভরিয়া ঝুলি ভিখারী সম ফিরিয়া চাহি বিত্ত । চাতক' তুমি কত না মেঘে মেখেছ বারি-বিন্দু, কত না ধারে ভরিয়া তুমি তুলেছ চিত-সিন্ধু ! মরাল ! তুমি মানস-সরে ফিরেছ কত হর ষ-ভরে । চকেণর ! তুমি এসেছ ছুঁয়ে গগন-ভালে ইন্দু। বঙ্গ-বাণী-কুঞ্জে তুমি আনিলে শুভ লগ্ন, বাজালে বেণু মোহন তানে পরাণ হ’ল মগ্ন ! বিষাণ যবে বাজালে, মরি, গলিক্ষ শিলা পড়িল ঝরি’ মিশিল শ্ৰেণতে বন্ধ ধারা, পাষাণ-কারী ভগ্ন । গভীর তব প্রাণের প্রীতি, বিপুল তব যত্ন, দিশারি ! তুমি দেখাও দিশা, ডুবারি ! তোলো রত্ন । যে তানে টলে শেষের ফণা পেয়েছ তুমি তাহারি কণা ; অমৃত এনে দিয়েছে শু্যেমে,— নহে সে নহে প্রত্ন । অমৃত এনে দিয়েছে প্রাণে পরাণ-শোষী দুঃখ, গৌণ যাহা না গণি’ তাহে চিনিয়া নিলে মুখ্য ; ૨ 8 જે