রবীন্দ্রনাথের লেখা চিঠির খামে। ২৩ জাটুয়ারি ১৯৩৮এর পত্র ১১৫য় ঠিকানা : ১ গোবিন্দদাস রোড/লক্ষ্মীবাজার/ঢাকা। পত্র ১১৮তে পাই ঐ চারু বন্দ্যোপাধ্যায় “মাতৃক|” ৪৪এ রাণী হর্ষমুখী রোড পাইকপাড়া, কাশীপুর its caiqi : Cossipur, Near Calcutta | Stol footfolio থেকে অবসর নেবার পর কলকাতার কাছে এই বাড়িখানি কিনেছিলেন চারুচন্দ্র } প্রাচীন সাহিত্যের চেয়েও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চারুচন্দ্র মুখ্যত পড়াতেন বোধ হয় রবীন্দ্রনাথ । বুদ্ধদেব বস্তু তার প্রত্যক্ষ ছাত্র ছিলেন না কিন্তু লিখেছেন, ‘বন্ধুদের মুখে শুনেছি, “চয়নিকা”র যে কপিটি তিনি ক্লাশে ব্যবহার করতেন তার পাতায় পাতায় তার স্বরচিত পাণ্ডুলিপি গ্রথিত ছিল : বহু ব্যাখ্যা, উল্লেখ, ভারতীয় ও বৈদেশিক কবিদের রচনা থেকে তুলনীয় অংশ– এই সব ছিল ছাত্রদের জন্য তার আয়োজিত ভোজ । ১৯২৮ থেকে তার চিঠিপত্রেরও একটানা বিষয় রবীন্দ্ররচনা— বিশেষ, রবীন্দ্রনাথের কবিতা নিয়ে নানা জিজ্ঞাসা ও কৌতুহল। রবি-রশ্মিীর ভূমিকায় চারুচন্দ্র লিখেছেন, এ বই তার বারো বছরের অধ্যাপনার ফসল। ‘রবি-রশ্মিীর পূর্বভাগ মাত্র মৃত্যুর আগে চারুচন্দ্র দেখে যেতে পেরেছিলেন । 8 ভারতী যুগের প্রতিনিধিস্থানীয় কথাসাহিত্যিক চারুচন্দ্র ; একই সঙ্গে রাবীন্দ্রিক আবার সন্ত-আধুনিক ইয়োরোপীয় ভাবগতির অবধানপরায়ণ । চারুচন্দ্রের ‘পুষ্পপাত্রে’র প্রথম গল্পগুলিকে ‘বাঙ্গালা গল্পের রাজ্যে নূতন, বিশিষ্ট’ বলে অভ্যর্থনা করেছিলেন ভারতী (দ্র, অশ্বিন ১৩১৭ ) । তরুণ আধুনিকের ব্যাপকভাবে আকৃষ্ট হয়েছিলেন চারু বন্দ্যোপাধ্যায়ের নামে। মণীশ ঘটকের উপন্যাসে তুমুল স্বদেশীর দিনে শিলেট শহরের \రి:\రి
পাতা:চিঠিপত্র (চতুর্দশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৩৪১
অবয়ব