পাতা:চিঠিপত্র (চতুর্দশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৩৬৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কবিতার কেবল রব মুখের পানে চাহিয়া’, ৩ হয়-যমুনা’র যদি মরণ লভিতে চাও। এস তবে বাপ দাও...’, ৪ ‘পরশ পাথরে’র ‘ক্ষ্যাপা খুঁজে খুঁজে ফেরে পরশ পাথর', ৫ বৈশাখ কবিতার হে ভৈরব হে রুদ্র বৈশাখ’ (‘শিবতাগুব’ নামে খ্যাত ছবি ), ৬ ‘নকল গড়’ কবিতার ...এক কুম্ভ রক্ষা করে নকল বুদি গড়’ এবং ‘শেষ খেয়া’র ‘অামায় নিয়ে যাবি কে রে দিন-শেষের শেষ খেয়ায়’ । ৫ এবং ৬ সংখ্যক ছবি রঙিন, অপরগুলি একরঙা । নন্দলালের ১৯০৯এর জলরঙে আঁকা পোস্টকার্ড সাইজের ‘দীক্ষা’ ছবি অবলম্বনে রবীন্দ্রনাথও লিখেছেন ‘গীতাঞ্জলি’র একটি গাম (e • সংখ্যক : ‘নিভৃত প্রাণের দেবতা/যেখানে জাগেন একা ) । রচনা ১৭ পৌষ ১৩১৬। ‘দেদার বক্তৃতা দিয়ে বেড়াচ্চি. এখনি এক বক্তৃতা অভিযানে...’ । দেদার বক্তৃতা বা ২৮ সেপ্টেম্বরের বক্তৃতার এই মাত্র সংবাদপত্র বিবরণ লক্ষ্য করা গেছে— · ১৮ই সেপ্টেম্বর বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদে রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদীর বাংলায় বিজ্ঞান আলোচনা বিষয়ে বক্তৃতাসভায় বাবু সারদাচরণ মিত্র ডক্টর প্রফুল্লচন্দ্র রায়, সার গুরুদাস বন্দ্যোপাধ্যায়, দীঘাপতিয়ার কুমার রায় যতীন্দ্রনাথ চৌধুরী এবং অন্যান্য বিশিষ্ট শ্রোতৃমণ্ডলীর মধ্যে বাবু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরও উপস্থিত ছিলেন। ২৬শে সেপ্টেম্বর পরিষদের d ছাত্রসভায় রবীন্দ্রনাথ বক্তৃর্তা করেন। পত্রিকা বিবরণ এইরকম : The student members of the Parishad passed a most enjoyable evening on Sunday, the 26th September last, when Babu Rabindra Nath Tagore entertained them with an instructive lecture in which he explained in his usual eloquent and felicitous manner the aims and objects of the W26 e