পাতা:চিঠিপত্র (চতুর্দশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৩৮৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কমবেশি। তু, রামানন্দ চট্টোপাধ্যায়কে বোলপুর থেকে লেখা ১১ ফেব্রুয়ারি ১৯১• এর চিঠি : ‘লিখিতে ভুলিয়াছিলাম জৰ্ম্মান কাগজগুলি এখানেই পাঠাইয়া দিবেন, সংকলনের উপায় করিব । কতকগুলি সংকলন হাতে আসিয়াছে সংশোধন করিয়া পঠাইয়া দিব ।’ দ্র, চিঠিপত্র ১২ পৃ ২ । রামানন্দ চট্টোপাধ্যায় লিখেছেন : “তিনি স্বত:প্রবৃত্ত হইয়া দীর্ঘকাল প্রবাসীর ‘সংকলন’ বিভাগের পরিচালক ছিলেন । আমি র্তাহাকে ইংরেজি অনেক মাসিকপত্র পাঠাইয়া দিতাম । তিনি তাহ হইতে ভালো ভালো প্রবন্ধ বাছিয়া শাস্তিনিকেতন ব্রহ্মচৰ্য্য-অপ্রমের অধ্যাপক ও ছাত্রদিগকে তাহার সারসংগ্রহ ও অতুবাদ করিতে দিতেন । অনুবাদগুলি তাহার হাতে পৌছিবার পর সংশোধনের পালা আরম্ভ হইত। সংশোধন ও সংক্ষেপণ তো খুবই হইত ; অনেক স্থলে প্রায় সমস্তটাই তিনি নিজে প্রত্যেক পৃষ্ঠার বা দিকের খালি জায়গায় লিথিয়া দিতেন। ‘রবীন্দ্রনাথ ও মাসিকপত্র’ শাস্তিনিকেতন, জ্যৈষ্ঠ ) రి\రి\రి | আমেরিকা থেকে ফিরে শিলাইদহে নতুন জীবনে প্রবিষ্ট হয়ে একা থাকার পূরক হিসেবে সেখানে একটি লাইব্রেরি করে নিতে উদযোগী হয়েছিলেন রথীন্দ্রনাথ, সেই সুত্রে তখন আমেরিকায় পাঠরত ভগিমীপতি নগেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায়কে এক পত্রে লেখেন : ‘Magazine পাঠাবার দরকার নেই। -- প্রবাসীর সঙ্কলন অংশের wiz. atzotz, oft's of gig. To exchange magazine wizzi রামানন্দবাবু সব বাবাকে দেন– সঙ্কলন হয়ে গেলে বাবা আমাকে পাঠিয়ে দেবেন। বোধ হয় দেখেছ এখন প্রবাসীর খুব উন্নতি হয়েছে, ১০ • পাতl reading matter— দামও খুব কম রাখা হয়েছে...।” রথীন্দ্রনাথ ঠাকুর ; জন্মশতবর্ষ শ্রদ্ধার্ঘ্য’ ( ১৯৮৮ ) গ্রন্থে উদ্ধৃত পত্র পৃ ২৫ । ৩৬৭