পাতা:চিঠিপত্র (চতুর্দশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৪১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

‘রবীন্দ্রনাথ’। অজিতকুমার চক্রবর্তী। প্রবাসী, আষাঢ় ১৩১৮ পৃ ২৩৩-২৫৩ ও প্রবাসী, শ্রাবণ ১৩১৮ পৃ ৩৪০-৩৫৯ । গ্রন্থাকারে : ‘রবীন্দ্রনাথ’। অজিতকুমার চক্রবর্তী। ইণ্ডিয়ান পাবলিশিং হাউস ১৩১৯ পৃ ১০৫ মূল্য প্রবাসীতে সমালোচিত আষাঢ় ১৩২০ পৃ ৩৮৪ । গ্রন্থের ‘নিবেদন স্থলে লেখক বলেছেন : ‘কবিবর স্বয়ং তাহাকে নূতন সংস্করণের কাব্যগ্রন্থের ভূমিকাস্বরূপ আমার এই ক্ষুদ্র লেখাটিকে গ্রহণ করিয়া অামাকে আশাতীতরূপে পুরস্কৃত করিয়াছেন। আমার ভক্তির এই তুচ্ছ অর্ঘ্য যে র্তাহার ভাল লাগিয়াছে, ইহাতেই আমি আপনাকে কৃতাৰ্থ মনে করিতেছি।’ পত্ৰ ৩৯ ৷ ‘জ্ঞানের হাত দিয়ে...’ ৷ শাস্তিনিকেতন বিদ্যালয়ের শিক্ষক জ্ঞানেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়। তু, রামানন্দ চট্টোপাধ্যায়কে লেখা ১৮ জ্যৈষ্ঠ ১৩১৮র চিঠি : ‘কাল জ্ঞানের হাত দিয়া অামার জীবনস্মৃতির কপি আপনার কাছে পাঠাইয়াছি— বোধ হয় পাইয়াছেন।” অর্থাৎ ১৭ই জ্যৈষ্ঠ ৩১শে মে ‘জীবনস্মৃতি'র কপি প্রবাসীতে পাঠানো হয়েছে। চারুচন্দ্রকে লেখা এই চিঠি হয়তো ১৯শে জ্যৈষ্ঠের লেখা। সীতা দেবী জানিয়েছেন, “১৫ই কিংবা ১৬ই মে তিনি শিলাইদহ হইতে বাবাকে একখানি চিঠি লেখেন এবং “জীবনস্মৃতি” এক কিস্তি ডাকে আমার নামে পাঠাইয়া দেন । 'অর বাৰ্দ্ধক্য সম্বন্ধে উল্লাস...’ ৷ Str কাতিক ১৩১৮র পত্রে মণিলাল গঙ্গোপাধ্যায়কে লিখেছেন, “আমার সঙ-বৰ্দ্ধনা’ । বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষৎ প্রদত্ত কবি-সংবর্ধনা, ১৪ মাঘ ১৩১৮য় কলকাতা টাউন হলে অনুষ্ঠিত । ‘ভান্দ্র মাসের প্রবাসীতে ‘জীবনস্মৃতি...’ ॥ ভাদ্র ১৩১৮ থেকে শ্রাবণ ১৩১৯ পর্যন্ত বর্ষকাল ধরে প্রবাসীতে ‘জীবনস্মৃতি’ ধারাবাহিক প্রকাশিত হয় । 8 e >