পাতা:চিঠিপত্র (চতুর্দশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৫৩৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পর্যন্ত তুলে দেওয়া হয়েছে। কৈফিয়তের শেষে আছে অস্তরে। পরানে বসন্তু এল কার মস্তরে। অধিকন্তু এই চার ছত্র আছে। এর পর অনুষ্ঠানপত্রীতে ফাল্গুনী’র উনত্রিশটি গানের পাঠ পর পর মুদ্রিত করে দেওয়া হয়েছে । ভূমিকালিপিতে দেখা যায় রাজার পার্ট নিয়েছিলেন অপূর্বকুমার চন্দ, শ্রুতিভূষণ ও দাদার ভূমিকায় ছিলেন চারু বন্দ্যোপাধ্যায়, বিজয় বৰ্মা, কাজী আবদুল ওদুদ, আর চন্দ্ৰহাসের চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন কনক বন্দ্যোপাধ্যায়।’ পত্র ৮৯ ৷ ‘দোলের কবিতা...’। ঢাকায় অবস্থানকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হলের ছাত্রদের অনরোধে তাদের মুখপাত্র বাসক্তিকার জন্য রবীন্দ্রনাথ ‘বাসক্তিকা’ ১৩৩২ তারিখ দেওয়া একটি গান লিখে দেন, অজ্ঞাত কারণে বাসস্তিকা পত্রিকায় সে গান ছাপা হয় নি। ছাত্রদের ১৩৩৩এর বার্ষিক বাসস্তী পূর্ণিমা সম্মিলনী উপলক্ষ্যে বাংলার বরেণ্য কবিদের কাছে তারা কবিতা প্রার্থনা করেছিলেন, তাদের হয়ে চারুচন্দ্র রবীন্দ্রনাথের কাছে দোলের কবিতার জন্য আরজি করে পাঠান। আমন্ত্রিত কবিতাগুলি ১৩৩এর বাসস্তিকা পত্রিকার শেষ দিকে রঙিন কাগজে ছাপা হয়, রবীন্দ্রনাথের পাঠানো দোলের কবিতা তার মধ্যে ছিল না। মসীবন্ধনে বন্দী করবার অধিকার তোমাদের দিচ্ছি নে— আবৃত্তিসভায় এর অবগুণ্ঠন মোচন করতে ১ রবীন্দ্রভবনে রক্ষিত পুলিনবিহারী সেন -সংগ্রহ । ২ দ্র, রমেশচন্দ্র মজুমদার : 'জীবনের স্মৃতিদীপে ১৯৭৮ পৃ ২০৬৭ গোপালচন্দ্র রায় : ঢাকায় রবীন্দ্রনাথ’ ১৩৭৯ পৃ ৭৩-৭৫, ১৫৩-১৫৮ ৷ গোপালচন্দ্র ‘বাসস্তিকা’ কবিতা ছাত্রদের পত্রিকায় ছাপা না হবার কারণ অনুমান করতে চেষ্টা করেছেন। ; Q&>

  • h 95