পাতা:চিঠিপত্র (চতুর্দশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৫৪২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

লোককে বোঝাতে হয় এই আমার দুঃখ। যতীন্দ্র সিংহ। যতীন্দ্রমোহন সিংহের (১৮৫৮-১৯৩৭) ধারাবাহিকভাবে ভারতীতে প্রকাশিত উড়িষ্যার চিত্র (১৩০৭-১৩০৯) পড়ে রবীন্দ্রনাথ জানিবার শক্তি এবং জনাইবার শক্তি উভয়েরই ভালরূপ পরিচয় পাওয়া গেছে। পরে অবশ্য আধুনিক কামকলষময় সাহিত্যের স্বাস্থ্য সম্বন্ধে উদবিগ্ন হয়ে তিনি সাহিত্য পত্রিকায় ধারাবাহিক প্রবন্ধ লিখতে থাকেন, সাহিত্যের স্বাস্থ্যরক্ষা' (১৯২২) নামে পুস্তককারে সংকলিত। সে লেখার মুখ্য অভিযোগ রবীন্দ্রনাথ ও শরৎচন্দ্রের বিরুদ্ধে । পত্র ৯৩। সমস্যা’। সমস্যা’ প্রকাশ প্রবাসী, আষাঢ় ১৩১৫ পূ ১৫৩-১৬৩। ‘রাজা প্রজা’র (গদ্যগ্রন্থাবলী দশম ভাগ, জুন ১৯০৮) শেষ প্রবন্ধরূপে অন্তর্ভুক্ত। অতঃপর রাজা প্রজা বিশ্বভারতী-প্রকাশিত রবীন্দ্র-রচনাবলী দশম খণ্ডে (চৈত্র ১৩৪৮) সংকলিত হয়। ‘গদ্যগ্রন্থাবলী লইতে বাছিয়া... বিষয় অনুযায়ী ভাগ করিয়া লেখার তারিখ অনুসারে বিন্যাস করে বিশ্বভারতী সংকলন গ্রন্থ (অগস্ট ১৯২৫) প্রকাশ করেন, সংকলনের নবম প্রবন্ধরূপে সমস্যা গৃহীত হয়। সংকলনের রচনাসমূহ কোনো কোনো ক্ষেত্রে সংক্ষেপিত, সমস্যা প্রবন্ধ বিশেষভাবেই সংক্ষেপকৃত । পত্রিকা থেকে গ্রন্থে আহরণকালে সমস্যা’র পাঠ ও বিন্যাসের কিছু কিছু পরিবর্তন করা হয়েছিল । পত্রিকার প্রথম ছয় অনুচ্ছেদ বইয়ে ছোটো হরফে মুদ্রিত হয়। সংকলন গ্রন্থে মূল সমস্যা প্রবন্ধের প্রথম সাঁইত্রিশ অনুচ্ছেদ বাদ ১ এর আগে রবীন্দ্রনাথের ইতিহাসচিস্ত এবং চলিত ভাষা ব্যবহার নিয়েও যতীন্দ্রমোহন লিরাপত্তা করেছিলেন। দ্র, ইতিহাসে কবিত্ব' নবাভারত, জ্যৈষ্ঠ ১৩১৯ একটি মোকৰ্দমার রায়, চলতি ভাষা বনাম সাধু ভাষা : নারায়ণী আষাঢ় ১৩২৪ । (?こ8